1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

ঈদের দিন রাত ১০টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করা হবে: মন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট প্রকাশিত: জুলাই ৭, ২০২২, ০২:১৪ পিএম ঈদের দিন রাত ১০টার মধ্যে বর্জ্য অপসারণ করা হবে: মন্ত্রী

ঢাকাঃ পবিত্র ঈদুল আজহার দিন রাত ১০টার মধ্যে কোরবানি করা পশুর বর্জ্য অপসারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকারমন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) দুপুরে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে জাইকার কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ইউহো হায়াকাওয়ার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রী বলেন, কোরবানির পর বর্জ্য অপসারণের জন্য আলোচনা হয়েছে। সে অনুযায়ী সেদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে ১০টার মধ্যে সব জায়গা থেকেই বর্জ্য অপসারণ করতে হবে। কোরবানি শেষ হলেই বর্জ্য অপসারণ শুরু হবে। কোথাও ৭টায় হবে, কোথাও রাত ১০টায় হবে।

সেদিন রাত ১০টার পর কোথাও বর্জ্য থাকবে না বলে আশা প্রকাশ করেন তাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, কোরবানির পশুর হাটের বিষয়ে ইতোমধ্যে সভা করেছি। সেখানে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের যে দায়িত্ব, সেটি পালনের জন্য সব মন্ত্রণালয়কে সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় হাট বসবে না, সেটি বলা হয়েছে। কোভিডে স্বাস্থ্যবিধি মানতে নির্দেশনা দেওয়া আছে।

মন্ত্রী বলেন, একটা নির্দেশনা আগে থেকেই ছিল, প্রতিটি ওয়ার্ড কাউন্সিলরের নেতৃত্বে ১০ জন করে কমিটি করা, যেকোনো দুর্যোগের জন্য। সেটি করা হয়েছিল করোনার সময়ে। ইতোমধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিয়েছেন বলে আমাদের জানিয়েছেন। তারা ১০ জনের কমিটি গঠন করে নম্বর দিয়ে দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে যাতে পশু কোরবানি করা হয় এবং বর্জ্য অপসারণ সঠিকভাবে যাতে করতে পারে সেজন্য জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কমিশনারকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ১০ সদস্যের যে কমিটি করা হয়েছে, তারা স্বেচ্ছাসেবী, কাউন্সিলর তো নিজেই স্বেচ্ছাসেবী, এটা তার দায়িত্বের অংশ।

পশুর হাট প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, এসওপি অনুযায়ী পশুর হাট বসবে। সেখানে যারা ক্রয় বিক্রয়ের জন্য যাবে তাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের পরামর্শে দেশের যে ডিকিটালাইজেশন হচ্ছে, এর সুফল হিসাবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিটি করপোরেশন জয়েন্টলি একটা প্রোগ্রাম চালু করেছে। ক্যাশ টাকা না নিয়ে শুধু ক্রেডিট কার্ড নিয়ে গেলেই হবে। সেখান থেকেই সরাসরি বিক্রেতার অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা যাবে। টাকা নিয়ে যে জটিলতা সৃষ্টি হয় সেটি যেন এবার না হয় সেজন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছে।

এমবুইউ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner