1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

সাপের কামড়ে প্রতি বছর ৬ হাজার মানুষের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: জুলাই ৯, ২০২০, ০৬:৪৭ পিএম সাপের কামড়ে প্রতি বছর ৬ হাজার মানুষের মৃত্যু
ছবি সংগৃহীত

ঢাকা: বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ৬ লাখ মানুষ সাপের দংশনের শিকার হন এবং ৬ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। গত বছর বন্যার পানিতে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ ছিল সাপের কামড়। 

দেশে সাধারণত পাঁচ প্রজাতির বিষধর সাপ রয়েছে। এগুলো হলো- গোখরা, কেউটে, চন্দ্রবোড়া, সবুজ সাপ ও সামুদ্রিক সাপ।

বৃহস্পতিবার (০৯ জুলাই) রাজধানীর স্বাস্থ্য অধিদফতরের সম্মেলন কক্ষে ‘ওরিয়েন্টেশন অন স্নেক বাইট ম্যানেজমেন্ট : অনলাইন ট্রেনিং’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।

অনলাইন প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধিদফতেরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা ও লাইন ডাইরেক্টর নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম, ডা. মো. হাবিবুর রহমান অনলাইনে যুক্ত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এম এ ফয়েজ। 

গত বছর বন্যার পানিতে মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ ছিল সাপের কামড়। এ বছর এখন পর্যন্ত সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। বিষধর সাপের কামড়ের পর বেঁচে যাওয়া অনেকে বিভিন্ন ধরনের পঙ্গুত্ব ও মানসিক সমস্যায় ভুগছেন। সাপের কামড় সম্পর্কে মানুষের মধ্যে অবৈজ্ঞানিক ধারণা রয়েছে। এ ঘটনা ব্যাপকভাবে ঘটলেও বিজ্ঞানসম্মত চিকিৎসার চর্চা এখনও ব্যাপকভাবে শুরু হয়নি।

সভায় বক্তারা বলেন, সাপের কামড় একটি অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা ও একটি জরুরি স্বাস্থ্য সমস্যা। সর্প দংশনের চিকিৎসা নীতিমালা ২০১৯ অনুযায়ী এন্টিভেনম আনুষঙ্গিক চিকিৎসা, কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা অনুসরণ করা হয়। নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম স্বাস্থ্য অধিফতরের পক্ষ থেকে সব সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা সদর হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পর্যাপ্ত পরিমাণ এন্টিভেনম ও অন্যান্য ওষুধ সরবরাহ করা হয়। এছাড়া বছরব্যাপী সচেতনতামূলক প্রচারণা, সেমিনার, প্রশিক্ষণ ও দ্রুত হাসপাতালে আসার জন্য প্রচারণা চালানো হয়।

আগামীনিউজ/ইমরান/এমআর

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner