1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

৫ থেকে ৭ হাজার টাকায় মিলছে করোনার সনদ, আটক ৪

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: জুন ১৫, ২০২০, ১০:৪৮ পিএম ৫ থেকে ৭ হাজার টাকায় মিলছে করোনার সনদ, আটক ৪
সংগৃহীত ছবি

ঢাকা: মাত্র পাঁচ থেকে সাত হাজার টাকার বিনিময়ে খোদ করোনা ভাইরাসের পজিটিভ কিংবা নেগেটিভ সনদ সরবরাহ করছিলো একটি চক্র।উপসর্গ বিহীন করোনা আক্রান্তরা ভুয়া নেগেটিভ সনদ নিয়ে কর্মক্ষেত্রে যোগদানসহ বিভিন্নস্থানে ভ্রমণ করছেন। এদিকে, অনেকেই সরকারি ছুটি বা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধার লোভে সংগ্রহ করছেন করোনার ভুয়া পজিটিভ সনদ।

সোমবার (১৫ জুন) রাজধানীর মুগদা এলাকায় অভিযান চালিয়ে করোনা ভাইরাসের ভুয়া সনদ সরবরাহকারী ওই প্রতারক চক্রের চার সদস্যকে আটক করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৩)। আটকরা হলেন- ফজল হক (৪০), মো. শরিফ হোসেন (৩২), মো. জামশেদ (৩০) ও মো. লিয়াকত আলী (৪৩)।এ সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ করোনা ভাইরাসের ভুয়া নেগেটিভ সনদপত্র, দু’টি কম্পিউটার, দু’টি প্রিন্টার এবং দু’টি স্ক্যানার উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব জানায়, করোনার প্রাদুর্ভাভ ঠেকাতে বাংলাদেশে প্রথমে সাধারণ ছুটি থাকলেও পরবর্তিতে সীমিত পরিসরে সবকিছু খুলে দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে উপসর্গহীন করোনা আক্রান্ত ব্যক্তিরা এ প্রতারক চক্রের আশ্রয় নেয়। প্রকৃতপক্ষে করোনা পজিটিভ হওয়া স্বত্ত্বেও ভুয়া নেগেটিভ সনদপত্র গ্রহণ করে তারা কর্মক্ষেত্রে যোগদানসহ বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করছে।

আবার অনেকেই সরকারি ছুটি ও বিভিন্ন প্রকার সুযোগ-সুবিধা নেওয়ার জন্য ভুয়া পজিটিভ সনদ নিচ্ছেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে করোনার ভুয়া সনদপত্রের রমরমা ব্যবসার তথ্য জানতে পেরে অভিযান চালিয়ে চারজনকে আটক করা হয়। চক্রটি মাত্র ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার বিনিময়ে গ্রাহকের চাহিদামতো সনদ সরবরাহ করতো। এক্ষেত্রে তারা করোনা পরীক্ষার জন্য মুগদা হাসপাতালে আসা রোগীদের টার্গেট করে তৎপরতা চালাচ্ছিলো। র‌্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল রকিবুল হাসান জানান, বিভিন্ন সময়ে যারা মুগদা হাসপাতালে স্যাম্পল দিতে এসেছেন তাদের প্ররোচিত করে ভুয়া সার্ফিকিকেট সরবরাহ করতো চক্রটি। এখন পর্যন্ত চক্রটি ১৫০ থেকে ২০০টি ভুয়া সনদ বিক্রি করেছে বলে জানা গেছে।

এসব সনদপত্রে বিভিন্ন হাসপতালের নাম ব্যবহার করা হলেও এখন পর্যন্ত কোন হাসপাতালের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি। আটকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়াধীন বলেও জানায় র‌্যাব।

আগামীনিউজ/আরিফ/জেএস

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner