1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

ডেসটিনির রফিকুল আমিনের প্রতারণার নুতন ফাঁদ!

ড . নিম হাকিম প্রকাশিত: এপ্রিল ১৮, ২০২৫, ০৪:১১ পিএম ডেসটিনির রফিকুল আমিনের প্রতারণার নুতন ফাঁদ!

প্রতারক রফিকুল আমিন  জেলখানায় বসে তার নিয়োগকৃত কমিশন এজেন্ট দিয়ে কি কি কাজ করেছে এই বিষয়ে  কারোর কোন ধারণা আছে?

তাহলে একটু দেখে নেওয়া যাগ, জেলখানায় বসে "রফিকুল আমিন" কি কি প্রতারণা মূলক কাজগুলো করেছে:

১. প্রজেক্ট ১০০ প্লাস- 
অর্থাৎ যতটাকা রফিকুল আমিনকে জেলখানায় পাঠাবেন তার ডাবল ফেরত পাবেন।
সময়: ২০১৪ থেকে ২০১৫ সাল।

২. ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর কোশেয়ার- বিক্রি। 
অর্থাৎ RJSC থেকে কোন অনুমোদন নিয়ে আইন বহির্ভূত ভাবে উক্ত কোম্পানির মালিকানা বিক্রি করে কয়েকশ কোটি টাকা কালেকশন করেছে।
সময়: ২০১৩ থেকে ২০২০ সাল।

৩. ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশনের লিমিটেড এর মামলায় ২৮০০ কোটি জমা দিলে রফিকুল আমিনের জামিন হবে, আদালতের এই ঘোষণার পর রফিকুল আমিন জেলখানায় বসে তার নিয়োগকমত কমিশন এজেন্টের মাধ্যমে অগ্রিম গাছ প্যাকেজ  বিক্রি করেছেন। প্রতি প্যাকেজের মূল্য 
২৫ হাজার টাকা- ২০১৬ সাল। যার কারণে বাগানের সব গাছ বিক্রি  করা  হলেও কিন্তু রাষ্ট্রের কোষাগারে কোন টাকা জমা দেয়নি।

৪. জেলখানায় বসে ডিটুকে এ্যাসোসিয়েটস লি: নামে ই-কমার্স ব্যবসার আড়ালে আরো একটি এমএলএম কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে। এই কোম্পানিকে মাল সাপ্লায় দেওয়ার জন্য উক্ত কোম্পানির সদস্যদের ব্যবহার করে ১৭০টি কোম্পানির রেজিষ্ট্রেশন করানো হয় পরবর্তীতে এই ১৭০টি কোম্পানির সকল মূলধন রফিকুল আমিনের কাজে জমা রাখতে বলেন বিনিময়ে ৩গুন লাভসহ ফেরত দেওয়া হবে। আজ পর্যন্ত কেউ ১টাকাও তার কাজ থেকে ফেরত নিতে পারে নাই বরং যারা টাকার কথা বলতে চায় তাদের কে মানিলন্ডারিং মামলায় জেলে পাঠানোর ভয় দেখায়।
সময়কাল: ২০১৭- ২০১৯ সাল।

৫. ডোরা আরডিসি- 
এটা হল দেশব্যাপী ডিলার নিয়োগ দেওয়ার নামে কয়েকশ কোটি টাকা হাতানোর আরেক কৌশল ছিল।
সময়কাল: ২০১৭-২০২০ সাল।

৬. প্রতিটি লোক জয়েন করানোর জন্য একটি বিজনেস সেন্টার পাবে, প্রতি সেন্টার বাবদ ৩ হাজার টাকা নিয়েছে।
সময়কাল: ২০২০ সাল।

৭. সুপারিয়র মার্কেটিং নামে একটি কোম্পানির মাধ্যমে ১০০ টাকায় ১৮০০ টাকা ডেভিডেন্ড দিবে বলে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে এই রফিকুল আমিন। 
সময়কাল:  ২০২০ সাল।

৮. স্বপ্নশহর হাউজিং প্রকল্পে কিস্তিতে ডুপ্লেক্স ট্রিপ্লেক্স বাড়ী বিক্রি করা হয়েছে- ২০২০ সাল।

৯. এখনও আরো বিভিন্নভাবে টাকা সংগ্রহ চলছেই।

তার এই কাজ গুলোর সাথে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড এবং ডেসটিনি-২০০০ লিমিটেড এর কোন সম্পর্ক নেই। সুতরাং জেলে বসে যাদের সাথে এই প্রতারণা করেছেন তাদের বিনিয়োগ ফিরত না-দিয়ে কিসের রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে রফিকুল আমিন..???

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner