1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

অর্থপাচার মামলায় এনু-রুপনসহ ১১ জনের সাত বছর কারাদণ্ড

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: এপ্রিল ২৫, ২০২২, ১২:০৮ পিএম অর্থপাচার মামলায় এনু-রুপনসহ ১১ জনের সাত বছর কারাদণ্ড
ফাইল ছবি

ঢাকাঃ রাজধানীর ওয়ারী থানায় করা অর্থপাচার মামলায় বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক ভূঁইয়া এনু ও রুপন ভূঁইয়াসহ ১১ আসামিকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে চার কোটি টাকা অর্থদণ্ড জরিমানা করা হয়।

সোমবার (২৫ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ইকবাল হোসেন এ আদেশ দেন।

এর আগে, সকাল ১০টার কিছু সময় পর এনু-রুপনসহ কারাগারে থাকা ছয়জন আসামিকে আদালতে আনা হয়। এরপর তাদেরকে আদালতের হাজতখানায় রাখা হয়। পরে ১১টা ২১ মিনিটে আসামিদের এজলাসে তোলা হয়। এসময় জামিনে থাকা তুহিন মুন্সি আদালতে হাজির হন। 

দণ্ড পাওয়া অন্য আসামিরা হলেন- জয় গোপাল সরকার, মেরাজুল হক ভূঁইয়া শিপলু, রশিদুল হক ভূঁইয়া, সহিদুল হক ভূঁইয়া, পাভেল রহমান, তুহিন মুন্সি, আবুল কালাম আজাদ, নবীর হোসেন শিকদার ও সাইফুল ইসলাম।

আসামিদের মধ্যে শিপলু, রশিদুল, সহিদুল ও পাভেল মামলার শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন। তুহিন আছেন জামিনে। আর অন্য ছয় আসামি কারাগারে।

এর আগে, বুধবার (৬ এপ্রিল) রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন বিচারক ছুটিতে থাকায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক পরবর্তী রায় ঘোষণার জন্য (২৫ এপ্রিল) দিন ধার্য করেন।

আওয়ামী লীগ নেতা এনু ও রুপনসহ অপর আসামিদের বিরুদ্ধে রাজধানীর বিভিন্ন থানায় অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ-পাচারের অভিযোগে ১২টি মামলা রয়েছে।

জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানে ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের ক্যাসিনো পরিচালনাকারী এনুর কর্মচারী আবুল কালাম আজাদের বাসায় ক্যাসিনো থেকে উপার্জিত টাকা উদ্ধারের জন্য ওয়ারীর লালমোহন সাহা স্ট্রিটের বাড়ি ঘেরাও করে র‌্যাব। ৪র্থ তলার বাড়ির দ্বিতীয় তলা থেকে দুই কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় র‌্যাব-৩ এর পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যান) জিয়াউল হাসান ২৫ নভেম্বর ওয়ারী থানায় মামলা দায়ের করেন। অভিযোগ করা হয়, এনু ও রুপন দীর্ঘদিন ক্যাসিনো পরিচালনার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে আসছে। অপকর্ম আড়াল করতে অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থ তারা কালামের বাসায় রেখেছিল। যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে অপরাধ।

মামলাটি তদন্ত করে ২০২০ সালের ২১ জুলাই ১১ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডি পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ ছাদেক আলী।

গত বছরের ৫ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। বিচার চলাকালে আদালত ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ করেন।

এমএম

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner