1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

সাগর-রুনি হত্যায় দুইজনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে র‌্যাব

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: মার্চ ২, ২০২০, ০৮:২৫ পিএম সাগর-রুনি হত্যায় দুইজনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে র‌্যাব

ঢাকা : সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তের সর্বশেষ অবস্থা জানিয়ে ও আসামির সম্পৃক্ততার বিষয়ে হাইকোর্টে এ মামলার তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র‌্যাব)।

সোমবার (২ মার্চ) অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা র‌্যাবের অতিরিক্ত ডিআইজি খন্দকার শফিকুল আলম। আগামী ৪ মার্চ প্রতিবেদনটি বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ প্রতিবেদন দাখিল করা হবে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দু’জন অপরিচিত পুরুষ জড়িত ছিলো। সাগরের হাতে বাঁধা চাদর এবং রুনির টিশার্টে ওই দুই পুরুষের ডিএনএ’র প্রমাণ মিলেছে বলে প্রতিবেদনে দাবি জানিয়েছে র‌্যাব। এই মামলায় তানভিরের অবস্থা রহস্যজনক। এই মামলা থেকে তাকে অব্যাহতি (বিচারিক আদালতে ব্যাক্তিগত হাজিরা থেকে) দেওয়া যুক্তিযুক্ত হয়নি। আমেরিকা পাঠানো ডিএনএ নমুনার সঙ্গে অপরিচিত দুই ব্যাক্তির ডিএনএ’র মিল পাওয়া গেছে।

এর আগে গত ১৪ নভেম্বর ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না হওয়া পর্যন্ত সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেফতারের পর জামিনে থাকা তানভীর রহমানকে নিম্ন আদালতে এ মামলায় হাজির হওয়া থেকে অব্যাহতি দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে আদালত আগামী ৪ মার্চ পরবর্তী আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন। এর আগে মামলা বাতিল চেয়ে আবেদন করেছিলেন তানভির রহমান। তানভির নিহত সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনির বন্ধু ছিলেন।

প্রসঙ্গত, ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক গোলাম মোস্তফা সারোয়ার ওরফে সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন নাহার রুনা ওরফে মেহেরুন রুনি দম্পতি রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে নিজ বাসায় খুন হন।

এরপর নিহত রুনির ভাই নওশের আলম রোমান শেরেবাংলা নগর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। প্রথমে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার এক উপ-পরিদর্শক (এসআই)। চারদিন পর চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়।

দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় ডিবি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে একই বছরের ১৮ এপ্রিল হত্যা মামলাটির তদন্তভার র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

আগামীনিউজ/উচ্চআদালত/সবুজ

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner