1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

তৃতীয়বারের মতো চীনের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন শি জিনপিং

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: নভেম্বর ৯, ২০২১, ০৪:৩৫ পিএম তৃতীয়বারের মতো চীনের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন শি জিনপিং
চীনা প্রেসিডেন্ট শী জিনপিং। ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকাঃ তৃতীয়বারের মতো চীনের প্রেসিডেন্ট হতে চলেছেন শি জিনপিং। কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতারা শি জিনপিংকে আবারও মনোনীত করবেন। ২০১৮ সালে দেশটিতে সংবিধান সংশোধন করা হয়। এর মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট পদে থাকার কোনো সময়সীমা এখন আর নেই। কোনো নেতা আজীবন প্রেসিডেন্ট থাকতে পারবেন। তাই আগামী বছর পার্টি কংগ্রেসে আনুষ্ঠানিকভাবে নেতা নির্বাচিত হলেই আজীবন প্রেসিডেন্ট পদে আসীন থাকবেন শি জিনপিং। তার আগে কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটিতে তার নাম অনুমোদিত হবে। তবে এসব নিছক আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। খবর ডয়চে ভেলের।

চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে শি একটি প্রেজেন্টেশন দিয়েছেন। সেখানে কমিউনিস্ট পার্টির ঐতিহাসিক সাফল্যের কথা জানিয়েছেন তিনি। ঐতিহাসিক প্রস্তাব, আগামী বৃহস্পতিবার বা তার দুই-একদিন পর কেন্দ্রীয় কমিটিতে গৃহীত একটি প্রস্তাবের কথা জানানো হতে পারে। যদি তা জানানো হয়, তাহলে এটা হবে এই ধরনের তৃতীয় প্রস্তাব। এর আগে ১৯৪৫ ও ১৯৮১ সালে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এই ধরনের প্রস্তাব নেয়া হয়েছিল। ১৯৪৫ সালের প্রস্তাব ছিল, কমিউনিস্ট পার্টির ক্ষমতাদখলের চার বছর পর। আর ১৯৮১ সালে ডেং বড় ধরনের আর্থিক সংস্কার করার আগে এই প্রস্তাব নেয়া হয়। এবার প্রস্তাব নেয়া হলে শি জিনপিংয়ের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হবে এবং তিনি মাও ও ডেং-এর সমান গুরুত্ব পাবেন।

গত এক দশক ধরে চীনে ক্ষমতায় আছেন শি। তার সময়ে চীনের অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা এসেছে, বিদেশনীতি আগ্রাসী হয়েছে, সামরিক ব্যবস্থার সংস্কার হয়েছে এবং দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

শি জিনপিংয়ের সমালোচনাঃ

চীনের উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর দমননীতি চালাবার জন্য শি জিনপিংকে কঠোর সমালোচনা করেছে পশ্চিমা দেশগুলি। অভিযোগ, উইঘুর মুসলিমদের একটা বড় অংশ দমননীতি ও অবিচারের শিকার। এ ছাড়া হংকংয়ের মানুষকে রাজনৈতিক অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা না দেয়া নিয়ে শি জিনপিংয়ের সমালোচনা কম হয়নি। তাইওয়ান নিয়েও তার নীতির প্রবল সমালোচনা হয়েছে।

শি জিনপিংয়ের বয়স এখন ৬৮ বছর। চীনা বার্তাসংস্থা জিনহুয়া তাকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হিসেবে অভিহিত করেছে। তারা বলেছে, তার চিন্তার গভীরতা আছে। তিনি অনুভূতিপ্রবণ মানুষ। নতুন পথে যেতে ভয় পান না তিনি। তার চিন্তাভাবনা প্রগতিশীল এবং চীনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তিনি।

আগামীনিউজ/নাসির 

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner