1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা ল্যাব থেকে ছড়ানো হয় করোনাঃ চীনা বিশেষজ্ঞ

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: মে ১২, ২০২১, ০৯:৩৯ এএম ইচ্ছাকৃতভাবে চীনা ল্যাব থেকে ছড়ানো হয় করোনাঃ চীনা বিশেষজ্ঞ
ছবিঃ লে মেং-ইয়ান

ঢাকাঃ মহামারীর শুরুর দিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) বিবৃতি চীনকে বাঁচিয়েছিল। তারা বলেছিল, চীনের কোনও গবেষণাগার থেকে ছড়িয়ে পড়েনি করোনাভাইরাস। কিন্তু এবার চীনের এক ভাইরাস বিশেষজ্ঞ সয়ং নিজেই অভিযোগ করলেন, করোনাভাইরাসকে ইচ্ছাকৃতভাবেই পরিবেশে ছড়িয়েছিল বেইজিং।

এক সাক্ষাৎকারে চীনের ভাইরাস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক লে মেং-ইয়ানের অভিযোগ, বাদুর, প্যাঙ্গোলিন বা পরিবেশ থেকে অন্য কোনওভাবে ছড়িয়ে পড়েনি সার্স-কোভ ২ ভাইরাস। তা ছড়িয়ে পড়েছিল চীনের সেনাবাহিনী পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-এর গবেষণাগার থেকেই। আর জীবাণুযুদ্ধের মহড়া হিসেবে তা ইচ্ছাকৃতভাবেই ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল পরিবেশে।

এ ব্যাপারে প্রমাণিত তথ্যাদি আমেরিকার বিদেশ দফতরের হাতে রয়েছে বলে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছিল মহামারী শুরুর পরপরই। তাতে বলা হয়েছিল, চীনা সেনাবাহিনীর বিজ্ঞানীরা জীবাণুযুদ্ধের মহড়া হিসেবে করোনাভাইরাসকে ব্যবহার করার পরীক্ষা-নিরীক্ষা গবেষণাগারে শুরু করেন ২০১৫ থেকে। বেইজিং ওই অভিযোগ অস্বীকার করতে দেরি করেনি। এমনকি চীন পরিদর্শন শেষে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশেষজ্ঞ দলও ঘোষণা করেছিল যে, সার্স-কোভ ২ ভাইরাস উহানের বাজার থেকেই বাতাসে ছড়িয়েছিল এবং এটি কোনও গবেষণাগার থেকে বেরিয়ে আসেনি। এমনকি আর তা ইচ্ছাকৃতভাবেও ছড়ানো হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সেই বিবৃতিতে চীনের আপাত স্বস্তি মিলেছিল।

কিন্তু সেই সন্দেহটাকেই ফের উস্কে দিলেন চীনের ভাইরাস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক লে-মেং-ইয়ান। তিনি বলেছেন, “আমেরিকার বিদেশ দফতরের হাতে আসা ওই তথ্যাদি একেবারেই সঠিক। গোটা বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য অপ্রচলিত জীবাণু অস্ত্র ব্যবহারের কর্মসূচি বেইজিংয়ের অনেক দিনের পুরনো। কীভাবে সেই জীবাণু অস্ত্র ধাপে ধাপে বানানো যায় আর তা ব্যবহার করা যায় তা নিয়ে চীন দীর্ঘ দিন ধরে কী কী পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছে, গত মার্চে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে আমিও সবিস্তারে তার উল্লেখ করেছি। করোনাভাইরাস গবেষণাগার থেকেই ছড়িয়েছে এটা রটে গেলে, মানুষকে বিভ্রান্ত করতে কী কী পদক্ষেপ জরুরি বেইজিং তা-ও অনেক আগেই ভেবে রেখেছিল।”

কিসের ভিত্তিতে তার এই অভিযোগ, জানতে চাওয়া হলে ইয়ান বলেন, “আমি গত জানুয়ারি থেকেই তথ্যপ্রমাণ-সহ এসব কথা ইউটিউবে বলে চলেছি। এও বলেছি, এই ভাইরাস আবিষ্কারের জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থবরাদ্দ করেছিল বেইজিং। আর ইচ্ছাকৃতভাবেই তা বাতাসে ছড়ানো হয়েছিল যাতে শত্রু দেশগুলোর চিকিৎসা ব্যবস্থাকেও নড়বড়ে করে দেওয়া যায়।”

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner