1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

করোনোভাইরাস : ফিলিপাইনের রাজধানী অবরুদ্ধ, বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: মার্চ ১৫, ২০২০, ১২:৩৪ পিএম করোনোভাইরাস : ফিলিপাইনের রাজধানী অবরুদ্ধ, বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ

ঢাকা : ফিলিপাইনে করোনোভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে। এই প্রেক্ষিতে আজ রবিবার (১৫ মার্চ ) দেশটির ঘনবসতিপূর্ণ রাজধানী ম্যানিলায় বহিরাগতদের প্রবেশ বন্ধ করে দেয়া শুরু করেছে পুলিশ। 

এই কোয়ারেন্টাইন (পৃথকীকরণ) আরোপ করার মধ্য দিয়ে দেশটির কর্মকর্তারা আশা করছেন যে, এর মাধ্যমে দেশব্যাপী আক্রান্তের সংখ্যা কমে যাবে।

রাইফেল নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তারা রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোর প্রবেশপথ বন্ধ করে টহল দিচ্ছে। ১২ মিলিয়ন জনসংখ্যার রাজধানীতে এক মাসব্যাপী এই বিচ্ছিন্নতা (আইসোলেশন) বজায় থাকবে। 

এদিকে, আজ ভোরের দিকে ম্যানিলার অভ্যন্তরীণ বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। 

সকল স্তরে ব্যাপক জমায়েত এবং স্কুলও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে রাষ্ট্রপতি রদ্রিগো দূতার্তের এই বিলম্বিত ব্যবস্থা কীভাবে কার্যকর হবে তা নিয়ে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মনে প্রশ্ন জেগেছে। 

ফিলপাইনে চীন বা ইতালির মতোই মোটা দাগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। সাম্প্রতিক দিনগুলোতে এই ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। 

ফিলিপাইনে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১১১ জন হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৮ জন মারা গেছে বলে জানা গেছে। 

দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এডুয়ার্ডো আনো শনিবার (১৪ মার্চ) সাংবাদিকদের বলেছেন, জনসাধারণকে বাড়িতে অবস্থানের কথা বলা হয়েছে। তাদেরকে বাইরে কাজে না যাওয়ারও পরামর্শ দেয়া হয়েছে। 

তিনি বলেন, আমরা দু’মাস আগে ইতালির মতো ছিলাম। তারা লকডাউন চাপিয়ে দেবে কিনা তা নিয়ে তর্ক চলছিল। ফিলিপাইনে এমন পরিস্থিতি উদ্ভব হবে তা হতে দেয়া যাবে না। 

ম্যানিলা শহরটির সব অংশই বন্ধ করে দেয়া যায়নি। কাজ করতে যাওয়া লোকদের চেকপয়েন্টগুলোর মাধ্যমে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হবে। বাস এবং ট্রেন কেবলমাত্র ম্যানিলার সীমানার ভেতরে চলবে।

আজ অবরুদ্ধ হওয়ার আগেই ম্যানিলার বাসিন্দারা মুদি দোকানগুলো থেকে প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহ করে রেখেছে। কয়েক হাজার মানুষও বাসে চড়ে রাজধানী ছেড়ে চলে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছে।

বাস, ট্যাক্সি ও সিটি ট্রেনগুলোকে বোঝা কমানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছে সরকার, যাতে প্রতিটি যাত্রী আলাদা একটি আসন পেতে পারে। 

সূত্র : জাপান টাইমস 
 
আগামীনিউজ/হাসি 

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner