1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

আগস্টে রেকর্ড ডেঙ্গু শনাক্তের শঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: আগস্ট ৯, ২০২৩, ০৬:২৮ পিএম আগস্টে রেকর্ড ডেঙ্গু শনাক্তের শঙ্কা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন / ছবি : ভিডিও থেকে নেওয়া

ঢাকাঃ দেশে চলতি মাসেই (আগস্ট) রেকর্ড ডেঙ্গু শনাক্তের শঙ্কার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সংস্থাটি বলছে, জুন মাসের তুলনায় দেশে জুলাই মাসে ডেঙ্গু আক্রান্তের হার অনেক বেশি ছিল। এমনকি আগস্ট মাসে এসেও ডেঙ্গু সংক্রমণের এই ঊর্ধ্বমুখী ধারা অব্যাহত অব্যাহত রয়েছে, যা দেশে ডেঙ্গুর অতীতের সব রেকর্ড অতিক্রম করতে পারে।

বুধবার (৯ আগস্ট) বিকেলে দেশের চলমান ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক ভার্চুয়াল ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএস) অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন।


তিনি বলেন, ঢাকা সিটিতে ডেঙ্গু সংক্রমণ স্থিতিশীল থাকলেও ঢাকার বাইরে আক্রান্তের হার এখনো বাড়ছে। আগস্ট মাসের গত ৮ দিনেই ২০ হাজার ৩৯৩ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে, যেখানে আমাদের গত জুলাই মাসে ছিল ৪৩ হাজার ৮৫৪ জন। আমাদের ডেঙ্গু আক্রান্তের যে পরিস্থিতি, যেহেতু ঢাকার বাইরে রোগী বাড়ছে সেহেতু আগস্ট মাসে এ হারে যদি সংক্রমণ বাড়ে এবং যদি স্থিতিশীলতা না আসে, তাহলে এ আগস্ট মাসে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের হার অন্যান্য সময়ের তুলনায় সবচেয়ে বেশি হতে পারে।

শাহাদাত হোসেন বলেন, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার যে ব্যাপারগুলো রয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি রোগীর চিকিৎসা ও অন্যান্য ব্যবস্থাপনা, রোগীরা যেন হাসপাতালে এসে চিকিৎসা নিতে পারে, সেই ব্যবস্থাটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে সক্রিয়ভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। আমরা এ ব্যাপারে যথেষ্ট সতর্ক রয়েছি।

তিনি আরও বলেন, ঢাকা শহরের সবচেয়ে বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, ৪২৪ জন। এরপরই ঢাকা মেডিকেলে ৩৭৭ জন, মিটফোর্ড হাসপাতালে ২৭৩ জন, ডিএনসিসি হাসপাতালে ২৯২ জন। ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতাল, সেখানে এখন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি করা হচ্ছে। সেখানে এখনো আমাদের অসংখ্য বেড খালি রয়েছে। এছাড়াও আমাদের মেডিকেল কলেজগুলোতে রোগী এলে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিতে পারছে।


স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এই পরিচালক বলেন, মুগদা হাসপাতালে আগে যে ক্রাইসিসটি ছিল, সেটি কিন্তু এখন আর নেই। ৬০০ বেডের মধ্যে রোগী রয়েছে ৪২৪ জন, যা একসময় আমাদের ধারণক্ষমতার বাইরে চলে গিয়েছিল।


এমআইসি

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner