1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি
শ্রীমঙ্গলে রেলের জমি

উদ্ধার অভিযানের এক্সাভেটরে দুর্বৃত্তের আগুন

সাখাওয়াত লিমন, শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২১, ০২:০৬ পিএম উদ্ধার অভিযানের এক্সাভেটরে দুর্বৃত্তের আগুন
ছবি: আগামী নিউজ

মৌলভীবাজারঃ জেলার শ্রীমঙ্গলে রেলের বেহাত জমি পুন:উদ্ধার অভিযান পরিচালনাকালে একটি এক্সিভেটরে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে এক্সেভেটরের আগুন নিভিয়ে ফেলে।

বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে শহরের ভানুগাছ সড়কে এ ঘটনা ঘটে।

শ্রীমঙ্গল ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের ইনচার্জ মিজানুর রহমান জানান, খবর পেয়ে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিভিয়ে ফেলে। কারা এ আগুন লাগিয়েছে তা জানাতে পারেনি এই কর্মকর্তা। তিনি বলেন তদন্ত করে ক্ষয়ক্ষতি জানা যাবে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ ভানুগাছ সড়কের উত্তর পাশের রেলের ২৮৭ শতক জমির ওপর বিভিন্ন স্থাপনা উচ্ছেদ করার পরিকল্পনা ছিলো রেল বিভাগের। সেই প্রস্তুতির অংশ হিসেবে সেখানে একটি এক্সিভেটর আনা হয়। এক্সিভেটরটি রেলগেট পয়েন্টে আসা মাত্র কয়েকজন দুর্বৃত্ত এক্সিভেটরের কেবিনে আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যায়। আগুনে এই যন্ত্রটির ড্রাইভার কেবিন ও নীচের অংশ সম্পূর্ণ ভষ্মিভূত হয়।

বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল জোনের সহকারী এস্টেট অফিসার বলেন, আজ ওই এলাকার রেলের প্রায় ২৮৭ জায়গা উদ্ধারে উচ্ছেদ অভিযানের প্রস্তুতি নেওয়া ছিল। অভিযানের কাজের জন্য এক্সিভেটর যন্ত্রটি একটি যানবাহনে করে সেখানে নেওয়া হয়েছে।

আগুন লাগানোর ঘটনায় তিনি বলেন, রেলের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সেখানে পাঠানো হচ্ছে। তিনি এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন।

উল্লেখ্য, সর্বশেষ দীর্ঘ ৩৮ বছর পর গত ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর রেলের শতকোটি টাকার এই ভূমি উদ্ধার অভিযান চালায় রেল বিভাগ। শতাধিক আইনশৃঙ্খখলা বাহিনীর সহায়তায় ২টি বুলডোজার দিয়ে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে। এতে শহরের প্রভাবশালীদের দখলে থাকা ভানুগাছ সড়কের মুক্তিযোদ্ধা কৃষি নার্সারি প্রকল্প, অভিজাত রেস্টুরেন্ট, গ্যাস সিলিন্ডারের গুদাম, ফার্নিচারের শো রুম, সেলুন, চা পাতার দোকান, বাসা বাড়ি, ভ্যারাইটিজ স্টোর, ফার্মেসি, হার্ডওয়্যারের দোকান, ওয়ার্কসপ, ট্রান্সপোর্ট অফিসসহ শতাধিক পাকা স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর রেল বিভাগের দেখভালের অভাবে এই জমিগুলো আবারো দখল করে স্থাপনা নির্মাণ শুরু করে দখলদাররা।

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner