1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

মানিকগঞ্জে হরিরামপুরের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র পদ্মার পেটে

বাবুল আহমেদ, মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি  প্রকাশিত: আগস্ট ৩০, ২০২১, ১২:০৮ পিএম মানিকগঞ্জে হরিরামপুরের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র পদ্মার পেটে
ছবি : আগামী নিউজ

মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটিও গেলো উত্তাল পদ্মার পেটে উত্তাল পদ্মা নদীরগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার আজিমনগর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র। বারবার কর্তৃপক্ষকে জানানোর পরেও ভাঙনরোধে কোন পদক্ষেপ নেয়নি বলে অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসীরা।

স্থানীয় আজিমনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল হোসেন বলেন, চরাঞ্চলের আজিমনগর, লেছড়াগঞ্জ ও সুতালড়ী-এই তিনটি ইউনিয়নের প্রায় ৩০ হাজার মানুষের জন্য ২০১৪ সালে ৮১ লাখ টাকা ব্যয়ে তৈরি করা হয় আজিমনগর ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রটি।

মো. বিল্লাল হোসেন আরও বলেন, গত বছর ভাঙ্গনটি নদী থেকে ১৫০ গজ দূরে থাকা অবস্থায় লিখিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা করতে এবারও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিতভাবে ও পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হয়েছে। কিন্তু ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করতে পানি উন্নয়ন বোর্ড, কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগই নেয়নি।

চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে, পদ্মা নদী গর্ভে বিলীন হয়েছে একই উপজেলার সুতালড়ী রামচন্দ্রপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এছাড়া চলতি বছর, শতাধিক বাড়ি-ঘর, বিস্তীর্ণ ফসলি জমি ইতিমধ্যেই নদীতে চলে গেছে। ভাঙনের মুখে পড়েছে অসংখ্য প্রতিষ্ঠান।

নদী ভাঙন প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে মানিকগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডেরনির্বাহী প্রকৌশলী মো: মাঈন উদ্দিন বলেন, বর্তমানে নদীতে প্রচন্ড স্রোত থাকার কারণে ভাঙনরোধে কিছুই করা সম্ভব নয়। বিগত সময়ে কিছু কিছু এলাকায় বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আমরা সফল হইনি। কয়েক দিন আগে  একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নদীগর্ভে চলে গেছে।

আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি। কিন্তু বিদ্যালয়টিকে ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। একারণে আমরা এখন আর নদীতীরবর্তী চরাঞ্চলে কাজ করছি না। কেননা ৬০ লাখ টাকা খরচ করেও ৫০ লাখ টাকার স্থাপনা রক্ষা করা যাচ্ছে না।

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner