1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

সুন্দরগঞ্জে বিনা নোটিশে দোকান ঘর ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ 

জাহিদ হাসান জীবন, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি প্রকাশিত: আগস্ট ২৭, ২০২১, ০৪:৫০ পিএম সুন্দরগঞ্জে বিনা নোটিশে দোকান ঘর ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ 
ছবি: আগামী নিউজ

গাইবান্ধাঃ জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গা রেলওয়ে স্টেশনের পাশে দুইটি দোকান ঘর কোন প্রকার নোটিশ ছাড়াই ভেঙ্গে ফেলার অভিযোগ উঠেছে প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে।  

বামনডাঙ্গা রেল স্টেশনের আইওডব্লিউ অফিসে কর্মরত উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক মিয়ার বিরুদ্ধে রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগীয় ম্যানেজারের নিকট এ অভিযোগ করেন স্থানীয় ব্যবসায়ী নাদিম হোসেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বামনডাঙ্গা রেল স্টেশনের প্লাটফর্মের উত্তর-পশ্চিম পাশে দু’টি বানিজ্যিক লাইসেন্স গ্রহণের মাধ্যমে সেমি পাকা ঘর নির্মাণ করে ব্যবসা করে আসছিল নাদিম। স্টেশন প্লাটফর্ম উন্নয়ন কাজে অপ্রয়োজনে নিজ পেশী শক্তি প্রয়োগ করে ৫ ফিট কিলিয়ার করার কথা বলে অন্য কারো ঘর না ভেঙ্গে শুধু তার দোকান ঘর দুইটি ভেঙ্গে ফেলে। 

এছাড়া দোকানের আসবাবপত্র ও মালামাল ভেঙ্গে ফেলে নাদিমের দোকানের জায়গায় অন্য একটি ঘর উঠিয়ে দেন। অথচ দোকান ঘর দুইটি ছিল নাদিমের একমাত্র উপার্জনের পথ। এতে চলমান করোনাকালীন সময়ে নাদিম তার পরিবার নিয়ে অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করছেন। 

বাধ্য হয়ে উপ-সহকারী প্রকৌশলী রাজ্জাকের বৈষম্যমূলক অন্যায় কাজের জন্য তার অপূরনীয় ক্ষতির বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ পূর্বক পুনরায় লাইসেন্সকৃত জায়গা বুঝে দিতে রেলওয়ের ললমনিহাট বিভাগীয় ম্যানেজার বরাবর অভিযোগ করেন।

ব্যবসায়ী নাদিম হোসেন বলেন, ‘প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক পেশী শক্তি প্রয়োগ করে আমার দোকান ঘর দুইটি ভেঙ্গে ফেলেছে। আমি এখন পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করছি। পুনরায় আমার লাইসেন্সকৃত জায়গা ফিরে চাই।’ 

এ বিষয়ে উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাকের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি। 

অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে লালমনিহাট বিভাগীয় রেলওয়ে ম্যানেজার (ডিআরএম) শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ বলেন. ‘অভিযোগ পেলেই তো তদন্ত করা যাবে না। তদন্ত করা মানে আমাদের ম্যান পাওয়ার ওখানে ইনভেস্ট করতে হয়। আমাদের এমনিতেই লোকজনের ক্রাইসিস অবস্থা, রেল চালাইতে হিমশিম খাচ্ছি। যেনো তেনো অভিযোগের তদন্ত করে রেল তো বন্ধ করে দিতে পারি না।’

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner