1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

কক্সবাজারে ৫ দিনের বন্যায় ৪৪ কিলোমিটার সড়ক-বাঁধে ক্ষতি

নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: আগস্ট ৯, ২০২১, ০৮:৪০ এএম কক্সবাজারে ৫ দিনের বন্যায় ৪৪ কিলোমিটার সড়ক-বাঁধে ক্ষতি

ঢাকা: গত মাসের শেষ সপ্তাহের টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট পাঁচদিনের বন্যায় কক্সবাজার জেলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

পানি নেমে যাওয়ায় দৃশ্যমান হয়েছে এসব ক্ষতচিহ্ন। জেলা প্রশাসনের হিসাব মতে, কক্সবাজারের ৯ উপজেলার অর্ধশত ইউনিয়নের ৫০০টি গ্রামের প্রায় ৩০ কিলোমিটার সড়ক উপ-সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাশাপাশি চকরিয়ার মাতামুহুরি নদীর ৬ কিলোমিটার, ঈদগাঁও ফুলেশ্বরী নদীর ৫ কিলোমিটার বাঁধ এবং রামুর বাঁকখালী নদীর প্রায় ৩ কিলোমিটার বাঁধ ও নদীর তীর ভাঙনের কবলে পড়েছে। এখনও থেমে থেমে নেমে যাচ্ছে তীরের ফসলি জমি ও বসতভিটার মাটি।

বাড়িঘর নদীতে বিলীনের আশংকায় অন্যত্র সরে যাচ্ছেন অনেকে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে ক্ষয়ক্ষতি আরও বাড়বে বলে অভিমত স্থানীয়দের।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্র মতে, গত ২৬ জুলাই থেকে কক্সবাজারে টানা বর্ষণ হয়। এতে পাহাড়ি ঢলে কক্সবাজারের ৫১টি ইউনিয়নের ৫ শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়ে পানিবন্দি ছিল লাখো পরিবার। এসব এলাকার সড়ক-উপ-সড়কের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। যদিও পরিপূর্ণ ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ এখনো চলমান। পানি নেমে যাওয়ার পর কক্সবাজার সদরের ঝিলংজা ইউনিয়নের বাংলাবাজার মুক্তারকুল, খরুলিয়া, চাঁন্দের পাড়া, মুহুরীপাড়া, এসএমপাড়া, পিএমখালী ইউনিয়নের নয়াপাড়া, ঘাটকুলিয়াপাড়া, পাতলি, মুহসিনিয়াপাড়া, ধাওনখালী, খুরুশস্কুল ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল, তেতৈয়া, ভারুয়াখালীর নিম্নাঞ্চল, ঈদগাঁও উপজেলার পোকখালী, ইসলামপুর, ঈদগাঁও, জালালাবাদ, রামুর ফতেখারকুল, রাজারকুল, মিঠাছড়ি, চাকমারকুল, জোয়ারিয়ানালা, কাউয়ারখোপ, রশিদনগর, চকরিয়া পৌরসভা, সুরাজপুর-মানিকপুর, কাকারা, হারবাং, লক্ষ্যারচর, ফাঁসিয়াখালী, বমুবিল ছড়ি, চিরিংগা, ডুলাহাজারা ও খুটাখালী, বিএম চর, পূর্ব বড় ভেওলা, পশ্চিম বড় ভেওলা, ঢেমুশিয়া, বদরখালী, কোনাখালী, সাহারবিল ও বরইতলী, পেকুয়ার একাধিক ইউনিয়ন, উখিয়ার পালংখালী, রাজাপালং, টেকনাফের হ্নীলা, শাহপরীর দ্বীপ, হোয়াইক্যংসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে সড়কের ক্ষতচিহ্ন দৃশ্যমান হচ্ছে।

এবারের বন্যা শুরুর পর পাঁচদিনে ৫টি পৃথক পাহাড়ধসে ১৩ জন এবং বানের জলে ভেসে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ জন। এদের মধ্যে রোহিঙ্গা রয়েছেন ছয়জন।

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner