1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

বন্ধ হচ্ছে না ধামইরহাট সীমান্ত দিয়ে ভারত প্রবেশ

মাসুদ সরকার, ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি প্রকাশিত: জুন ২৬, ২০২১, ০৫:৪৭ পিএম বন্ধ হচ্ছে না ধামইরহাট সীমান্ত দিয়ে ভারত প্রবেশ
ফাইল ফটো

নওগাঁঃ জেলার ধামইরহাট সীমান্তে করোনা সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে। এর মুল কারণ ভৌগলিক ভাবে উপজেলাটি ভারত সীমান্তের কোল ঘেঁষে অবস্থিত। সেই সুবাদে এখান দিয়ে ভারতে খুব সহজেই যাওয়া-আশা করা যায়। আর এ সুযোগটি গ্রহন করছে চোরাকারবারির একটি সংঘবদ্ধ চক্র। ফলে অধিক ঝুঁকিতে রয়েছে ধামইরহাট উপজেলাবাসী।

ভারতে সংক্রমিতের সংখ্যা ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় সরকার সীমান্তে চলাচল নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও কোন ভাবেই মানা হচ্ছেনা বাধা-নিষেধ। বিশেষ করে চোরাচালানীর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে সীমান্তে যাতায়াত করছে হরহামাশাই। ওপার থেকে নিয়ে আসছে নিষিদ্ধ ঘোষিত মাদক দ্রব্য ও গরু। এটি নিয়ন্ত্রন করা না গেলে বিপর্যের মুখে পড়বে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মানুষ।

করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ভারতে লাগামহীন ভাবে বেড়ে যাওয়ায় চরম আতঙ্কে রয়েছে সীমান্তে বসবাসকারীরা। ভারতীয় নাগরিকদের দ্বারা যাতে বাংলাদেশের নাগরিক সংক্রমিত না হয় সেই লক্ষে সীমান্তে চলাচল কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করলেও তাতে কোন বালায় নেই চোরাচালানীদের। তারা সরকারের নিয়ম-নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গলি দেখিয়ে রাতের অন্ধকারে সীমান্তে যাচ্ছে চোরাচালানের উদ্দেশ্য নিয়ে।

প্রতিনিয়ত রাত নামলেই সিন্ডিকেট চক্রের সদস্যরা সীমান্তে গিয়ে রাজত্ব করছে। নিয়ে আসছে গরু মদ, গাঁজা, ফেন্সিডিলসহ নানান প্রকার মাদকদ্রব্য। অনেকেই অবৈধ ভাবে ভারতে প্রবেশ করে ভারতীয় জনগণের সাথে ৫-৭ দিন বসবাস করার পর মাদক দ্রব্যের বড় চালান অথবা গরুর চালান নিয়ে তার কাঁটার বেড়া পেরিয়ে দেশের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ছে। এতে করে ওই ব্যক্তিদের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশংখ্যা রয়েছে বলে অভিজ্ঞ মহল মত পোষণ করেছেন।

এ অবস্থায় প্রশাসনের কড়া নজরদারি ও চিহ্নিত ব্যক্তিদের কঠোর থেকে কঠোরতম হুশিয়ারী দেওয়া  একান্ত প্রয়োজন বলে এলাকাবাসী মনে করেন। এতে হয়তো বা সীমান্তে গমনাগমন বন্ধ হলে রক্ষা পাবে ভারতীয় নতুন পুরাতুন ভাইরাসের ভয়াল থাবা থেকে।

এ ব্যাপারে বিজিবি'র সাথে কথা হলে তারা জানান, সীমান্তে টহল বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে যাতে কেউ সীমান্তে যেতে বা আসতে না পারে। মাদকের বিষয়ে শুন্য কোঠায় আনার জন্য বিজিবি সর্বদা তৎপর রয়েছে।     

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner