1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

বেনাপোল ও শার্শায় হু হু করে বাড়ছে করোনা

মোঃ মনির হোসেন,বেনাপোল প্রতিনিধি  প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২১, ০৬:৫৪ পিএম বেনাপোল ও শার্শায় হু হু করে বাড়ছে করোনা
ছবি: আগামী নিউজ

যশোর: জেলার বেনাপোল ও শার্শা উপজেলায় হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমন। করোনা সংক্রমন হার কমিয়ে আনতে বেনাপোল ও শার্শাকে লকডাউন ঘোষনা করেছে প্রশাসন। কিন্তু বেনাপোল ও শার্শায় লডাউনের তোয়াক্কা করছে না সাধারণ মানুষ। চলছে বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেল, ইজিবাইক ও প্রাইভেটকার। সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৩টার পর সকল দোকানপাট বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি। করোনা সংক্রমন হু হু
করে বাড়লেও তা নিয়ে উদাসীন অনেকেই। 

উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে জানা গেছে, গত ৩ দিনে শার্শা উপজেলা ও বেনাপোলে ৭৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের শতকরা হার ৭৩.৩৩। এ পর্যন্ত উপজেলায় ৬২১ জন করোনা রোগী পাওয়া গেছে। এদিকে ভারত থেকে বিশেষ অনুমতি নিয়ে দেশে আসা পাসপোর্ট যাত্রীদের ১৪দিন প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের রাখাসহ খাবার ও স্বাস্থ্যসুরক্ষা বিতরণ করেছে প্রশাসন। ভারত থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশে আসছে
পাসপোর্টযাত্রী। ভারত থেকে আসা যাত্রীদের স্থানীয় হোটেলে নিয়ে রাখা হচ্ছে। বেনাপোল শহরের বিভিন্ন জায়গায় উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, আনসার ও পৌর পুলিশ মানুষকে সচেতন করতে দিনরাত কাজ করছে। এর পরও স্বাস্থ্যবিধি ও সরকারের দেওয়া নির্দেশনা মানতে রাজি না এ অঞ্চলের মানুষ। অনেকেই ক্যামেরার সামনে নির্দেশনা মানার কথা বললেও তা মানছে না কেউ। তবে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি রফতানি সচল রয়েছে। বন্দর এলাকায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সকল কার্যক্রম চলছে।

বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ মামুন খান বলেন, বেনাপোল বাজারের সকল দোকানদারকে বলা হয়েছে মাস্ক পরিধান ছাড়া কোন কিছুই বিক্রি করবে না। করোন প্রতিরোধ কমিটির বিভিন্ন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি। ভারত থেকে আসা যাত্রীদেরকে মাক্স এবং স্যানিটাইজার দিয়ে অভ্যর্থনা জানিয়ে বিভিন্ন হোটেলে ১৪দিনের কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করছি। আসলে সাধারন মানুষ যদি সচেতনতা না হয় তাহলে পুলিশের একার পক্ষে কতটুকু বাস্তবায়ন সম্ভব। 

এদিকে নাভারণ সার্কেল এএসপি জুয়েল ইমরান বলেন, বেনাপোল ও শার্শা উপজেলা সীমান্তবর্তী এলাকা। এখানে এ ভাইরাসের প্রভাব বেশি দেখা দিচ্ছে। এলাকার মানুষজনদের প্রতিদিনই অনুরোধ করছি সরকারের দেওয়া নির্দেশনা গুলো মেনে চলুন। নিজে সুস্থ থাকুন সকলকে সুস্থ রাখুন। লকডাউন পালনে আমাদের চেস্টা অব্যাহত থাকবে। 
 

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner