ঢাকা: জেলার নবাবগঞ্জের ২০ কেজি ওজনের সেই বিরল জাতের মিষ্টি আলুটি উপজেলা কৃষি অফিসের বরাবর হস্তান্তর করেছেন সৌখিন কৃষক তাজুল ইসলাম। সেখান থেকে আলুটি গবেষণার জন্য কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে পাঠানো হবে।
রবিবার (৪ এপ্রিল) বিকালে গালিমপুর সূর্যখালি এলাকায় তাজুল ইসলামের নিজ বাড়ি থেকে আলুটি কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নাহিদুজ্জামানের হাতে হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গালিমপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান তপন মোল্লাসহ ইউপি সদস্যরা। এর আগে রোপনকৃত জায়গার কিছু মাটি সংগ্রহ করেন। মাটিগুলো পরীক্ষার জন্য পাঠানো হবে গবেষণা কেন্দ্রে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নাহিদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে গণমাধ্যমকে জানান, সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে জানতে পেরে আমরা আলুটি সন্ধান পেয়েছি। সূর্যখালী এলাকায় ঈদগাহ মাঠের পাশে শাক খাওয়ার জন্য লতা রোপন করেছিলেন তাজুল ইসলাম নামের এক সৌখিন কৃষক। লতা কাটতে গিয়ে দেখতে পান ২০ কেজি ওজনের আলু। আলুটি নিয়ে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেল ও দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়। এরপর আলুটি তাজুল স্বেচ্ছায় সরকারি গবেষণাগারে হস্তান্তর করেন।
তিনি আরো বলেন, আলুটি যেহেতু ২০ কেজি ওজনের। স্বাভাবিক অবস্থায় এত বড় হওয়ার করন জানতে এটি গবেষণার জন্য কৃষি গবেষণা কেন্দ্রে পাঠানো হবে। গবেষণার পর এটিতে স্বাভাবিক কোন তথ্য পাওয়া গেলে ঐ লতাগুলো সংরক্ষণ করা হবে।
আগামীনিউজ/মালেক