1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

টাঙ্গাইলে চার কাউন্সিলর প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন

শফিকুজ্জামান খান মোস্তফা, জেলা প্রতিনিধি প্রকাশিত: জানুয়ারি ৩১, ২০২১, ০৯:০৪ পিএম টাঙ্গাইলে চার কাউন্সিলর প্রার্থীর সংবাদ সম্মেলন
ছবিঃ আগামী নিউজ

টাঙ্গাইলঃ জেলার সদর পৌরসভা নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে পুনরায় ভোটগ্রহণের দাবি জানিয়েছেন চার কাউন্সিলর প্রার্থী। 

৪ নং ওয়ার্ডের উটপাখি প্রতীকের প্রার্থী মীর মইনুল হক লিটন, ৮ নং ওয়ার্ডের পাঞ্জাবী প্রতীকের শফিকুল ইসলাম, ৯ নং ওয়ার্ডের ডালিম প্রতীকের মো. আব্দুর রাজ্জাক, ১২ নং ওয়ার্ডের উটপাখি প্রতীকের প্রার্থী মো. মুনসুর রহমান রবিবার বিকেলের দিকে টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এ দাবি জানান।

তারা প্রত্যকেইে জেলা নির্বাচন অফিসে এ ব্যাপারে অভিযোগ দিয়েছেন।

৪নং ওয়ার্ডের প্রার্থী মীর মইনুল হক লিটন সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, আনোয়ার সাদাৎ তানাকার পক্ষে পাঞ্জাবী প্রতীকে জোরপূর্বক ভোট দেয়া হচ্ছিল। এর প্রতিবাদ করা হলে তার লোকজন ও ভোটারদের সাথে অসৎ আচরণ করা হয়। ভোটগণনার সময় তিনি কেন্দ্রে উপস্থিত হলে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিচার্জ করে লোকজনকে সরিয়ে কেন্দ্রের ভেতরে প্রবেশ করে প্রিজাইডিং অফিসারের ঘোষণা ছাড়াই ব্যালট বাক্স গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। ৪ নং ওয়ার্ডের দিঘুলিয়া কেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে। ফলে এ ওয়ার্ডে পুনরায় সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে ভোটগ্রহণ করে ফলাফল প্রকাশ করার দাবি জানান তিনি। এ ব্যাপারে রিটার্নিং অফিসারের কাছে অভিযোগ দেয়া হয়েছে এবং তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলেও জানান মীর মইনুল হক লিটন।

১২ নং ওয়ার্ডের প্রার্থী মো. মুনসুর রহমান সংবাদ সম্মেলনে অভিযোগ করেন, নির্বাচনের দিন তার ওয়ার্ডের অপর কাউন্সিলর প্রার্থী আমিনুর রহমান আমিনের লোকজন ভোটারদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ভোট কারচুপি করতে থাকে। এলাকাবাসী এর প্রতিবাদ করলে তার লোকজন ও ভোটারদের সাথে অসৎ আচরণ করা হয়। পুলিশ লাঠিচার্জ করলে লোকজন সেখান থেকে চলে যায়। পরে প্রিজাইডিং অফিসারের ঘোষণা ছাড়াই ব্যালট বাক্স গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনিও পুনরায় সুষ্ঠু নির্বাচন দিয়ে ভোটগ্রহণ করে ফলাফল প্রকাশ করার দাবি জানান।

এদিকে ৯নং ওয়ার্ডের মো. আব্দুর রাজ্জাক অভিযোগ করেন, কারচুপির মাধ্যমে ডালিম প্রতীকের ভোট অপর প্রার্থী পাঞ্জাবী প্রতীকের পক্ষে দেখানো হয়েছে। পরে পাঞ্জাবী প্রতীকের প্রার্থী ফারুক হোসেনকে বিজয়ী দেখানো হয়। ফলাফল সিটও তাকে দেয়া হয়নি। পুনরায় ভোট গণনা করা হলে তিনি অনেক বেশি ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন। ফলে ঘোষিত ফলাফল স্থগিত করে পুনরায় ভোট গণনা করার দাবি জানান মো. আব্দুর রাজ্জাক। 

একই অভিযোগ করেন ৮ নং ওয়ার্ডের পাঞ্জাবী প্রতীকের শফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, পাঞ্জাবী প্রতীকের ভোট উটপাখি প্রতীকের পক্ষে দেখানো হয়েছে। ফলে তিনি পরাজিত হয়েছেন। পুনরায় ভোট গণনা করা হলে তিনি অনেক বেশি ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবেন বলে দাবি করেন শফিকুল ইসলাম।

আগামীনিউজ/নাসির 

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner