1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

চমেকে ছাত্রলীগের মধ্যকার সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২

নিজস্ব প্রতিবেদক প্রকাশিত: অক্টোবর ৩১, ২০২১, ১১:৩২ পিএম চমেকে ছাত্রলীগের মধ্যকার সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেপ্তার ২
ফাইল ছবি

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (চমেক) ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মারামারির ঘটনায় পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে।

শনিবার রাতে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা হলেন রক্তিম দে (২১) ও এনামুল হোসেন ওরফে সীমান্ত (২১)। দুজনই চমেক এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। রক্তিম দে ১১ ও এনামুল হোসেন এজাহারভুক্ত ১৫ নম্বর আসামি।

শনিবার সকালে ক্যাম্পাসে মাহাদি জে আকিব নামের এক ছাত্রকে মারধরের ঘটনায় এ মামলা হয়। আকিব বর্তমানে চমেক হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় বাদী হয়ে মামলা করেন আকিবের ভাই তৌফিকুর রহমান।

পাঁচলাইশ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সাদেকুর রহমান বলেন, আকিবকে মারধরের ঘটনায় এজাহারভুক্ত দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা মেডিকেলের ছাত্র।

এদিকে ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

ক্যাম্পাস সূত্র জানায়, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শুক্রবার রাতে ও শনিবার শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারীদের মধ্যে এই মারামারি হয়। এই দুই নেতার অনুসারীদের দ্বন্দ্বে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে দুই পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন আহত হন। তাঁরা হলেন মাহফুজুল হক, নাইমুল ইসলাম ও মাহাদি জে আকিব। তাঁরা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মাহাদি জে আকিব মহিবুল হাসানের অনুসারী, আর অপর দুজন নাছিরপন্থী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত। আহত তিনজনই দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, মাহাদির মাথা ফেটে গেছে। তাঁর জরুরি অস্ত্রোপচার হয়েছে। তাঁকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। হাসপাতালের নিউরোসার্জারি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহফুজুল কাদের বলেন, ‘মাহাদি জে আকিবের অস্ত্রোপচার হয়েছে। মাথার হাড় ও ব্রেনে ইনজুরি আছে। এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না।’

কলেজ সূত্র জানায়, করোনায় দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার পর ১৩ সেপ্টেম্বর কলেজে সশরীর শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হয়। শুরুর দুই দিনের মাথায় দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। তবে সে সময় কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি।

আগামীনিউজ/শরিফ  

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner