1. প্রচ্ছদ
  2. জাতীয়
  3. সারাবাংলা
  4. রাজনীতি
  5. রাজধানী
  6. আন্তর্জাতিক
  7. আদালত
  8. খেলা
  9. বিনোদন
  10. লাইফস্টাইল
  11. শিক্ষা
  12. স্বাস্থ্য
  13. তথ্য-প্রযুক্তি
  14. চাকরির খবর
  15. ভাবনা ও বিশ্লেষণ
  16. সাহিত্য
  17. মিডিয়া
  18. বিশেষ প্রতিবেদন
  19. ফটো গ্যালারি
  20. ভিডিও গ্যালারি

প্রবাসীরা বন্ধু হিসেবে দেশের পাশে থাকেন: প্রতিমন্ত্রী

বাঙলা কলেজ প্রতিনিধি প্রকাশিত: জানুয়ারি ২১, ২০২৪, ০৮:৩৭ পিএম প্রবাসীরা বন্ধু হিসেবে দেশের পাশে থাকেন: প্রতিমন্ত্রী

ঢাকাঃ প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, ’৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে প্রবাসীদের ভূমিকা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসীরা সব সময় বন্ধু হিসেবে দেশের পাশে থেকেছেন। দেশের সিংহভাগ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় প্রবাসীদের প্রেরিত অর্থ থেকে। 

রোববার (২১ জানুয়ারি) ঢাকার তেঁজগাওস্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনে (বিএফডিসি) আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস—২০২৩ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলকে পুরস্কার প্রদান ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, অভিবাসী কর্মীদের প্রেরিত অর্থের ওপর প্রণোদনা ২.৫ শতাংশ থেকে বাড়ানোর বিষয়ে সরকার আন্তরিক। প্রবাসীদের যাতায়াতে বিমানবন্দরে সদাচরণ ও নিরাপত্তা প্রদানসহ তাদের মর্যাদা সমুন্নত রাখা উচিৎ। প্রবাসী আয় বৃদ্ধির লক্ষ্যে কোন দেশে কী ধরনের কর্মীর দরকার, সে অনুযায়ী দক্ষ কর্মী পাঠানোর ওপর জোর দিতে হবে। 


অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির চেয়ারম্যান হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। প্রতিযোগিতায় সরকারি বাঙলা কলেজের বিতার্কিকরা চ্যাম্পিয়ন ও প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটি রানারআপ হয়। অনুষ্ঠান আয়োজন করে ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

সভাপতির বক্তব্যে হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ বলেন, দেশের কর্মক্ষম ২৫ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয় অভিবাসনের মাধ্যমে। বৈদেশিক কর্মসংস্থান না হলে বাংলাদেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা ১০ শতাংশ বেড়ে যেত। অভিবাসী শ্রমিকদের পূর্ণ অধিকার প্রতিষ্ঠায় রাষ্ট্রকে আরও দায়িত্বশীল হতে হবে। আমরা এখন পর্যন্ত অভিবাসী কর্মীদের প্রতি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে পারিনি। অভিযোগ রয়েছে, বিদেশে বাংলাদেশি দূতাবাসগুলো থেকে তারা কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না। অথচ আমাদের অভিবাসী কর্মীরা তাদের শ্রমে-ঘামে অর্জিত অর্থ দেশে পাঠিয়ে আমাদের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছেন। তাদের সামাজিক মর্যাদা ও স্বীকৃতি প্রদানে সরকারকে আরও বেশি উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। 

অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন—বোয়েসেল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন, সরকারি বাঙলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রাইমএশিয়া ইউনিভার্সিটির প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. শুভময় দত্ত, সিমস্ প্রজেক্ট-হেলভেটাস বাংলাদেশ’র প্রকল্প পরিচালক মো. আবুল বাসার ও ডিবেট ফর ডেমোক্রেসির পরিচালক অধ্যাপক আবু মুহাম্মদ রইস। 

সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে চ্যাম্পিয়ন দলকে ১ লাখ এবং রানার আপ দলকে ৭৫ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া, দু’দলকেই সনদপত্র প্রদান করা হয়। আর শ্রেষ্ঠ বক্তা পান ২৫ হাজার টাকা।


এমআইসি/

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে
Small Banner