ছবিঃ সংগৃহীত
ঢাকাঃ সৌদি আরবে গত চার বছর ধরে সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। তার আগে দীর্ঘ ৩৫ বছর দেশটিতে সিনেমা মুক্তিতে নিষেধাজ্ঞা ছিল। এখন দেশটিতে নিয়মিতভাবে সিনেমা প্রদর্শিত হচ্ছে।
তবে সৌদি আরবে সিনেমা প্রদর্শনের অনুমতি থাকলেও সব ধরনের সিনেমা চালানোর অনুমতি দেয়া হয়নি। ধর্মীয় সংবেদনশীল, রাজনৈতিক বিষয়, যৌনতা এবং সমকামিতার দৃশ্য থাকা সিনেমা দেশটিতে এখনও নিষিদ্ধ।
সৌদি আরবে সাধারণত পশ্চিম এশিয়ার সিনেমাগুলো সবচেয়ে বেশি মুক্তি পায়। যুক্তরাষ্ট্রের সাময়িকী ভ্যারাইটি এক প্রতিবেদনে জানায়, পশ্চিম এশিয়ার শীর্ষ সিনেমার বাজারে পরিণত হতে যাচ্ছে সৌদি আরব। ২০২০ সালে সৌদি আরবের সিনেমার বাজার থেকে আয় হয়েছে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এক বছরের ব্যবধানে সেই আয় তিন গুণ বেড়েছে। ২০২১ সালে সিনেমার বাজার থেকে সৌদি আরবের আয় ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় তিন হাজার ৮৫০ কোটি টাকার বেশি।
গবেষণা সংস্থা ওমদিয়া বলছে, এমন আয়ের ফলে ২০২৫ সালে সৌদি আরব বিশ্বের দশম বৃহত্তম সিনেবাজার হওয়ার পূর্বাভাস দিচ্ছে।
ভ্যারাইটির প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে, সৌদি আরবে সিনেমা পরিবেশক সংস্থা ভক্স তিন বছর আগে প্রবেশ করে। যারা এই তিন বছরে দেশটির ছয়টি শহরে নতুন ১৫টি সিনেমা হল খুলেছে। বর্তমানে দেশটিতে ১৫৪টি সিনেমা হল চালু আছে, যাতে ৫০০টি স্ক্রিনে সিনেমা প্রদর্শিত হয়।
আগামীনিউজ/নাসির
-20240301035447.jpg "২৫ হাজারের বেশি নারী-শিশুকে হত্যা করেছে ইসরায়েল: যুক্তরাষ্ট্র"){kind=tracking}
