ঢাকাঃ দেশের বয়স্ক মানুষ, ফ্রন্টলাইনার হিসেবে যেসব ডাক্তার, নার্স, সরকারি কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকরা কাজ করে যাচ্ছেন তাদের বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছে।
রবিবার (১৯ ডিসেম্বর) প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বুস্টার ডোজ কার্যক্রমের উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
শুরুর দিন এই ডোজ নিয়েছেন সরকারের চার মন্ত্রী। তারা হলেন-পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক, আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
ডোজ কার্যক্রমের উদ্বোধনের পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ২৮ ডিসেম্বরের আগে সুরক্ষা অ্যাপ আপডেট করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছে আইসিটি বিভাগ। আপডেটের পর এসএমএস এর মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে কারা কারা পাচ্ছেন বুস্টার ডোজ। শুরুতে আমরা ফাইজারের বুস্টার ডোজ দেব। এরপর মডার্নাও দেয়া যাবে।
তিনি জানান, দেশের প্রায় সাত কোটি মানুষকে করোনাভাইরাসের প্রথম ডোজ এবং প্রায় সাড়ে চার কোটি মানুষকে দুই ডোজ করে টিকা দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বুস্টার ডোজ দেওয়ার তালিকা তৈরি করা হচ্ছে এবং পরে এর আওতা ধীরে ধীরে বাড়ানো হবে।
এর আগে গত শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ শুভ্র সেন্টারে পিঠা-পুলি উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছিলেন, বুস্টার ডোজ দেওয়ার যাবতীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ফাইজার দিয়ে শুরু হবে বুস্টার ডোজ।
আগামীনিউজ/নাসির