Dr. Neem on Daraz
Victory Day

কারখানা বন্ধ না চালু দোদুল্যমান বিজিএমইএ


আগামী নিউজ | নিউজ ডেস্ক প্রকাশিত: মার্চ ২১, ২০২০, ০৮:৩০ এএম
কারখানা বন্ধ না চালু দোদুল্যমান বিজিএমইএ

একের পর এক ক্রয়াদেশ বাতিল হচ্ছে দেশের তৈরি পোশাক শিল্পে। শিল্প মালিকরা বলছেন, বর্তমানে যে কাজ আছে তা নিয়ে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ কারখানা সচল রাখা যাবে। এছাড়া একই ছাদের নিচে অনেক শ্রমিক কাজ করায় রয়েছে সংক্রমণের ঝুঁকিও। এ পরিস্থিতিতে কারখানা চালু থাকবে নাকি বন্ধ করে দেয়া হবে, তা নিয়ে দোদুল্যমানতায় পড়েছে শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ।

গতকাল পর্যন্ত দেশে ২০ জন কভিড-১৯-এ আক্রান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে দেশজুড়ে, যার প্রভাব পড়ছে পোশাক শ্রমিকদের মধ্যেও । আতঙ্কের পাশাপাশি বাড়ছে ঝুঁকি। ঈশ্বরদীতে নতুন করে তিন শতাধিক কর্মীকে কোয়ারেন্টিনে নেয়া হয়েছে। শ্রমিক সংগঠনগুলোও তুলেছে কারখানা বন্ধের দাবি। একদিকে কাজ কমে আসা, অন্যদিকে শ্রমিকের স্বাস্থ্যঝুঁকি—সব মিলিয়ে কারখানা বন্ধ করে দেয়া উচিত বলে মনে করছেন মালিকদের একটি অংশ। আবার আরেকটি অংশ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে কারখানা চালু রাখার পক্ষে এখনো। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে সচল না বন্ধ ঘোষণা করা হবে, সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না শিল্প মালিক সংগঠন বিজিএমইএ। তারা তাকিয়ে আছে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দিকে।

জানতে চাইলে বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক গতকাল বণিক বার্তাকে বলেন, শ্রম মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আগামীকাল সভার পর এ বিষয়ে মন্তব্য করা সম্ভব হবে। আমরা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করব।

বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে পোশাক কারখানা আছে প্রায় ৪ হাজার ৬২১টি। এর মধ্যে সরাসরি রফতানি প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত আছে প্রায় আড়াই হাজার। এ খাতে প্রায় ৪৫ লাখ শ্রমিক কাজ করে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। সাম্প্রতিক করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে এ শ্রমিকদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও)।

আইএলও বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর তুওমো পৌতিয়াইনেন বলেন, বাংলাদেশে পোশাক শিল্পের ক্রয়াদেশ এরই মধ্যে কমতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি তো রয়েছেই। এ ভাইরাস একই সঙ্গে প্রায় ৪৫ লাখ শ্রমিকের অর্থনৈতিক অবস্থা ও জীবনযাত্রায়ও প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের বিশাল অনানুষ্ঠানিক খাতকে ভুলে গেলে চলবে না।

আইএলওর পাশাপাশি দেশের শ্রমিক সংগঠনগুলোও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে শ্রমিকদের করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে। গতকাল বাংলাদেশ গার্মেন্ট শ্রমিক সংহতির নেতারা এক বিবৃতিতে কারখানা সাময়িক বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। বিবৃতিতে তারা বলেন, এরই মধ্যে ইউরোপ ও আমেরিকার অনেক ব্র্যান্ড ক্রয়াদেশ কমাচ্ছে, কোথাও কোথাও বাতিল করছে। এ পরিস্থিতিতে কারখানায় শ্রমিকদের মধ্যে করোনা সংক্রমিত হলে ভবিষ্যতে রফতানি আয়ের শীর্ষে থাকা এ খাত আরো হুমকি ও বিপদের মধ্যে পড়বে। শ্রমিকদের মধ্যে করোনা ছড়ালে ক্রেতারাও ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ক্রয়াদেশ দেয়ার ব্যাপারে অনুত্সাহিত হবে, যা অর্থনীতিতে বিপর্যয় ডেকে আনবে। বিশেষ পরিস্থিতিতে কারখানা বন্ধ রাখলে সাময়িকভাবে অর্থনীতির ওপর চাপ তৈরি হলেও ভবিষ্যতের বিপদ দূর হবে।

এদিকে বিভিন্ন কারখানার উত্পাদন ব্যবস্থাপকরাও বলছেন, বিভিন্ন কারখানায় যে পরিমাণ কাজ পড়ে আছে, তা দিয়ে সর্বোচ্চ দুই সপ্তাহ কারখানা সচল রাখা যাবে। এরপর এমনিতেই কারখানা বন্ধ করে দিতে হবে। যদিও কারখানা বন্ধ, নাকি সচল থাকবে সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি মালিকরা।

জানা গেছে, গত এক সপ্তাহ ধরেই পোশাক শিল্পের কারখানা সচল বা বন্ধ করার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চলে আসছে। সর্বশেষ সভাটি হয়েছে সরকারের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা, দুই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি ও বর্তমান পর্ষদের মধ্যে। কিন্তু এ বিষয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসেনি সভা থেকে। তবে সভায় উপস্থিত কিছু শিল্পোদ্যোক্তারা কারখানা বন্ধ করা উচিত বলে মত প্রকাশ করেছেন। কিন্তু উভয় সংকটে পড়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না সব মালিক। কারণ কারখানা বন্ধ করলে শ্রমিকের প্রাপ্য বুঝিয়ে দিয়েই কারখানা বন্ধ করতে হবে। এজন্য সরকারের বিভিন্ন নীতি সুবিধা নিশ্চিত করেই তারা কারখানা বন্ধের মতো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পথে এগোতে চান।

এফবিসিসিআই সহসভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে বলেন, আমি আজই কারখানা বন্ধ করে দিতাম, যদি কারখানার চেয়ে শ্রমিকরা আরো ভালো পরিস্থিতিতে থাকবে এমন নিশ্চয়তা পেতাম। যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি আমরা নিচ্ছি। 

দেশ এখনো কোনো কঠিন অবস্থার মধ্যে প্রবেশ করেনি দাবি করে তিনি বলেন, আমরা শ্রমিকদের অনেক জীবাণুমুক্ত পরিবেশের মধ্যে রাখতে পারছি এবং জীবাণুমুক্ত থাকার চর্চাটা কারখানা থেকে শ্রমিকের আবাসস্থলেও ছড়িয়ে দেয়ার উদ্যোগ নিচ্ছি। পরিস্থিতি যদি এমন হয় যে ঢাকা শহরে সংক্রমণ হয়ে যাচ্ছে। সবকিছু বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তখন আমরা কারখানা বন্ধ না সচল থাকবে সে বিষয়ে ভাবব।

মো. সিদ্দিকুর রহমানের মতো একই সুরে কথা বলেছেন আরো বেশ কয়েকজন পোশাক শিল্প মালিক। তাদের দাবি, আতঙ্ক ও সংক্রমণ ঝুঁকির বিষয়েই মালিকরা সজাগ আছেন। কারখানার প্রতিটি ফ্লোর যথাযথ ব্যবস্থায় জীবাণুমুক্ত করা হচ্ছে। কারখানায় কর্মরত ১০ থেকে ১২ ঘণ্টায় প্রতি মুহূর্তে তাদের সতর্ক ও সচেতন করা হচ্ছে।

তাদের ভাষ্য, এখন যদি আমরা কারখানা বন্ধ করে দিই, তাহলে শ্রমিকদের আরো ঝুঁকির মধ্যে ঠেলে দেয়া হবে। কারণ শ্রমিকরা কারখানা বন্ধ হলেও গ্রামে ফিরে যাবে। বাসে বা ট্রেনে চলাচল দিয়ে ওই শ্রমিকরা সংক্রমণ ঝুঁকিতে পড়বে। এরপর গ্রামে যাওয়ার পর বিদেশফেরত প্রতিবেশীদের সংস্পর্শে যাওয়ার সুযোগ থাকে। ফলে কারখানা বন্ধ হলে বিভিন্ন জেলায় ফিরে যাওয়া শ্রমিকের সংক্রমণ ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে।

তবে এর উল্টোটা ভাবছেন এমন মালিকও আছেন। এসব মালিক জানান, ক্রেতারা বলছেন পণ্য শিপমেন্ট করতে পারব না। কাপড় কাটতে পারব না, উত্পাদন করতে পারব না। তাহলে কারখানায় শ্রমিক বসিয়ে রাখার সুযোগ কোথায়? আবার উত্পাদন যেগুলো চলছে, সেগুলো যদি শিপমেন্ট না করি কারখানায় তো স্থান সংকুলান হবে না। আবার অন্যদিকে আমরা ভাবছি স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে, কারণে বাচ্চারা সব কাছাকাছি বসে। পোশাক শিল্পও ওই ক্যারেক্টারের। একই ছাদের নিচে অনেক শ্রমিক একসঙ্গে কাজ করেন। একসঙ্গে চলাচল করছেন তারা। এ পরিস্থিতিতে আমরা যতই জীবাণুমুক্ত রাখার চেষ্টা করি না কেন সংক্রমণ প্রতিরোধ করা খুবই জটিল বিষয়।

বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বণিক বার্তাকে বলেন, কারখানা বন্ধ বা সচল রাখার বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। এখানে কারো একক সিদ্ধান্ত নয়, বরং অনেকে মিলে সমন্বিত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বন্ধ করার সিদ্ধান্তটি আসবে সবশেষে। আমরা সরকারের কাছে শিল্প বাস্তবতা তুলে ধরব। সরকারের দিকনির্দেশনা অনুসরণ করেই চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হবে।

এদিকে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বলছে, যদিও সবেমাত্র বাংলাদেশে করোনার বিস্তার শুরু হয়েছে কিন্তু এরই মধ্যে শ্রমিকদের মধ্যে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি নিরসনে সব ধরনের পদক্ষেপ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে। এক সপ্তাহ ধরেই পদক্ষেপগুলো কার্যকর করার জন্য মাঠ পর্যায়ে কর্মীরা কাজ শুরু করেছেন। মাস্ক ব্যবহার থেকে শুরু করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকাসহ নানা রকম সচেতনতার প্রচারণামূলক কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তবে কারখানা বন্ধ ঘোষণা দেয়ার বিষয়টি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের একক কোনো সিদ্ধান্তের বিষয় নয়।

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব কেএম আলী আজম এ বিষয়ে বণিক বার্তাকে বলেন, এখন পর্যন্ত কারখানা বন্ধের কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বলে আমার জানা নেই। এখনো বন্ধের মতো কোনো অবস্থা এসেছে বলে আমার মনে হয় না। বন্ধের বিষয়ে আমাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে, আমরা বলেছি বন্ধের মতো কোনো অবস্থা এসেছে বলে আমরা মনে করি না। আর তাছাড়া বন্ধের বিষয়ে মন্ত্রণালয় এককভাবে কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না।

করোনা নিয়ে আতঙ্ক ও ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়েই সতর্কতা ও সচেতনতামূলক পদক্ষেপও গ্রহণ করতে শুরু করেছে বিজিএমইএ। গতকাল গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানিয়েছে, তারা সব সদস্য প্রতিষ্ঠানকে সরকারের ‘নভেল করোনাভাইরাস প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক নির্দেশিকা প্রচার করতে বলেছে। পাশাপাশি নিজস্ব নির্দেশিকাও কারখানাগুলোতে পাঠিয়েছে বিজিএমইএ। শ্রমিকদের জন্য হাত ধোয়ার ব্যবস্থা রাখা, পর্যাপ্ত পানি ও সাবান রাখা, প্রয়োজনে গরম পানি সরবরাহের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সংগঠনের উত্তরা অফিসে করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় খোলা হয়েছে ‘বিজিএমইএ-করোনা কন্ট্রোল রুম’। গার্মেন্টস শিল্প অধ্যুষিত এলাকায় করোনা পরিস্থিতি নজরদারি ও প্রয়োজনে পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বিজিএমইএর কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ডিএমপি এলাকাসহ আশুলিয়া, সাভার ও নবীগঞ্জ গাজীপুর, শ্রীপুর, মাওনা ও নারায়ণগঞ্জভিত্তিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিজিএমইএ ১১টি স্বাস্থ্যকেন্দ্র কারখানাগুলোকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছে।

করোনার প্রভাবে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো একের পর এক লকডাউন ঘোষণা করছে। বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করছে পোশাকের ব্র্যান্ডগুলো। এ পরিস্থিতিতে ভোক্তা চাহিদায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বাজার চাহিদার এ পরিস্থিতিতে নতুন ক্রয়াদেশ দিচ্ছে না ক্রেতারা। এরই মধ্যে দেয়া ক্রয়াদেশগুলোর পরিমাণ কমাচ্ছে। চলমান ক্রয়াদেশগুলোর উত্পাদন থেকে বিরত থাকতে বলছে।

গতকাল রাত সোয়া ৯টা পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে, বিজিএমইএর সদস্য ১৭১ কারখানার ৩৮ কোটি ডলারের ক্রয়াদেশ বাতিল বা স্থগিত হয়েছে। ক্রয়াদেশ বাতিল বা স্থগিত করা ক্রেতাদের মধ্যে প্রাইমার্কের মতো বড় ক্রেতা প্রতিষ্ঠানও আছে বলে জানিয়েছেন খাতসংশ্লিষ্টরা। আয়ারল্যান্ডভিত্তিক প্রাইমার্কের পাশাপাশি ক্রয়াদেশ বাতিল বা স্থগিত করেছে ইউরোপের ছোট-মাঝারি-বড় সব ধরনের ক্রেতাই।

পোশাক শিল্প বড় ধরনের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের পথে রয়েছে এমন তথ্য উল্লেখ করে মালিকরা বলছেন, করোনার প্রভাব কাটিয়ে আবার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বাজার উন্মুক্ত হবে? কতগুলো বিক্রয়কেন্দ্র সচল হবে? আর তখন বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠা ভোক্তা চাহিদাই বা কত থাকবে? বিপর্যয়-পরবর্তী চাহিদা ও সরবরাহের অসামঞ্জস্যতার প্রেক্ষাপটে প্রায় ৩০ শতাংশ কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন পোশাক শিল্পের বড় উদ্যোক্তারা।

জানতে চাইলে দেশের অন্যতম বৃহৎ পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ভিয়েলাটেক্সের চেয়ারম্যান ও সিইও কেএম রেজাউল হাসানাত বণিক বার্তাকে বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যবসার কী হবে? বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো নিশ্চয়তা আমরা অনুধাবন করার মতো অবস্থায় নেই। এই পরিস্থিতিতে পোশাক শিল্পকে কীভাবে টিকিয়ে রাখা যাবে, সে বিষয়ে কাজ করতে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। ( খবর : দৈনিক বণিক বার্তা, ২১ মার্চ, ২০২০) 

আগামী নিউজ এর সংবাদ সবার আগে পেতে Follow Or Like করুন আগামী নিউজ এর ফেইসবুক পেজ এ , আগামী নিউজ এর টুইটার এবং সাবস্ক্রাইব করুন আগামী নিউজ ইউটিউব চ্যানেলে