নারায়ণগঞ্জ: জেলার সব থানার নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। জেলা পুলিশের ৭টি থানা, তদন্ত কেন্দ্র ও পুলিশ ফাঁড়ি গুলোতে বিশেষ জন্য স্থাপন করা হয়েছে ভারি অস্ত্রে সজ্জিত চৌকি স্থাপন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৮ এপ্রিলে ) বিকাল থেকেই তল্লাশির মধ্যে দিয়ে প্রবেশ করতে হচ্ছে। একই সাথে পুলিশের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে।
সন্ধ্যায় বিভিন্ন থানা থেকে পাঠানো তথ্যে এমনটাই জানানো হয়, পুলিশের ৭টি থানার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ফাঁড়ি এবং তদন্তকেন্দ্র ও পুলিশের স্থাপনাগুলোতে বাড়তি নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তার অংশ হিসেবে গুরুত্ব অনুসারে থানা, ফাঁড়ি ও তদন্তকেন্দ্রে এলএমজি পোস্ট ও সিমেন্টের বস্তা দিয়ে বিশেষ ধরনের প্রতিরোধব্যবস্থা স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি বাড়ানো হয়েছে পুলিশ সদস্যের সংখ্যা। এসব চৌকিতে দায়িত্ব পালন করছে পুলিশ। ঝুঁকি বিবেচনা করে কিছু থানার ছাদে ও সামনের ফাঁকা স্থানে এ ধরনের চৌকি দেখা গেছে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম স্যারের নির্দেশনায় জেলার বাড়তি নিরাপত্তার অংশ হিসেবে জেলা পুলিশের আওতাধীন সব থানা, ফাঁড়ি, তদন্তকেন্দ্র ও স্থাপনাগুলোতে এলএমজি পোস্ট স্থাপন করা হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম সংবাদকর্মীদের জানান, নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন থানার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ নিরাপত্তা চৌকি স্থাপন করা হয়েছে। আমরা যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে প্রস্তুত রয়েছি।
তিনি বলেন, তাণ্ডব সৃষ্টিকারীরা সাধারণ মানুষের জানমালের ক্ষতি করায় সাধারণ মানুষও এখন এসব দুষ্কৃতকারীদের ব্যাপারে সচেতন। আমরা নারায়ণগঞ্জে যে কোনো মূল্যে অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধ করবো।
আগামীনিউজ/মালেক