চাঁদপুরঃ হাইমচরের চরভৈরবী থেকে মতলব উত্তরের ষাটনলের ৭০ কিলোমিটার এলাকার নৌ পথে সিন্ডিকেটের শত শত অবৈধ বালুর ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে বালু উত্তোলনে ধ্বংসের মুখে পড়েছে জাতীয় সম্পদ ইলিশ উৎপাদন।
চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীতে নেমেও কাঙ্খিত বড় ইলিশ পাচ্ছে না জেলেরা।
অথচ অভয়াশ্রমে সরকার লক্ষ লক্ষ টাকা খরছ করে নদীতে জাটকা রক্ষায় অসাধু জেলেদের বিরুদ্ধে কঠোর ছিলো।
কিন্তু প্রশাসনের এই অভিযানগুলো পুরোপুরি ভেস্তে দিচ্ছে নদী থেকে বালু উত্তোলনকারী শত শত অবৈধ ড্রেজিংয়ের বালু উত্তোলন।
চাঁদপুরের বড়ষ্টেশন মাছঘাট, বহরিয়াবাজার, হরিনাঘাট, পুরানবাজারের জেলেদের ঘন্টার পর ঘন্টা নদীতে নৌকা নিয়ে ঘুরেও ইলিশ ছাড়াই ফিরতে হচ্ছে। এতে করে জেলেরা চরম অসহায় এবং হতাশা অনুভব করছে।
জেলা মৎস বিভাগ সূত্রে আরও জানা যায়, চাঁদপুর সদর, হাইমচর, মতলব দক্ষিণ ও মতলব উত্তর উপজেলাসহ জেলায় মোট ৫১ হাজার ১'শ ৯০ জন নিবন্ধিত জেলে রয়েছে।
তালিকাভুক্ত এসব জেলেকে এ সময় চার ধাপে ৪০ কেজি করে নদীতে না নামার শর্তে ভিজিএফের চাল প্রদান করা হয়েছে।