ঢাকাঃ প্রায়ই শোনা যায় অমুকের ভিডিও, তমুকের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। নেটমাধ্যমে ভিডিও ভাইরাল বা ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা নিত্যদিনের। ভাইরাল ভিডিওর দিবসও আছে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও সত্যি। আজ ২৯ এপ্রিল ভাইরাল ভিডিও দিবস।
ভাইরাল ভিডিও কী?
ইন্টারনেটে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি ভিডিও যখন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে তখন সেই ভিডিওকে ভাইরাল ভিডিও বলা হয়। ‘ভাইরাল ভিডিও’ নেটিজেনদের কাছে একটি ‘ট্রেন্ড’। কম বেশি সবাই চায় তার ধারণকৃত ভিডিও ভাইরাল হোক। আলোচনায় থাকতে কে না ভালোবাসে।
আজ ভাইরাল ভিডিও দিবস
আজ ভাইরাল ভিডিও দিবস বা ভাইরাল ভিডিও ডে। প্রতি বছর ২৯ এপ্রিল ভাইরাল ভিডিও দিবস উদযাপন করা হয়।
ভাইরাল ভিডিও দিবস কবে থেকে শুরু?
ভাইরাল ভিডিও দিবস প্রথম উদযাপন করা হয়েছিল ২০১৩ সালের ২৯ এপ্রিল। শুরুতেই দিবসটি দারুণ সাড়া ফেলে। এর কারণ সম্ভবত ভাইরাল ভিডিও দ্বারা আমরা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়। এজন্য হয়তো শুধু অনলাইনে দেখা নয়, অফলাইনেও এগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করি।
ভাইরাল ভিডিও দিবস কে চালু করেন?
তবে, ভাইরাল ভিডিও দিবস কিন্তু কোনো সরকার বা প্রতিষ্ঠান স্বীকৃত দিবস নয়। জেস শুকেমার গ্যালোওয়ে একজন মার্কিন ফ্রিল্যান্স লেখক। তিনি এই দিবসটির প্রচলন করেন। তিনি যখন প্রথম দিবসটির ঘোষণা দেন তখন যুক্তরাষ্ট্রের প্রচুর মানুষ এটি উদযাপনে তার সঙ্গে জড়ো হন। জেস শুকেমার গ্যালোওয়ে বিভিন্ন দিবস নিয়ে অসংখ্য নিবন্ধ লিখেছেন। এমনকি তিনি নিজেই অনেক দিবসের প্রচলন করেছেন। যেসব দিবস দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
সবমিলিয়ে প্রায় এক দশক ধরে ভাইরাল ভিডিও দিবস উদযাপন করা হচ্ছে। ভাইরাল ভিডিও নিয়ে একটি মজার তথ্য জানিয়েছে ন্যাশনাল টুডে নামের ওয়েবসাইট। ন্যাশনাল টুডের তথ্য অনুযায়ী, বছরের পর বছর ধরে কিছু ভিডিও এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে, সেগুলো যতবার দেখা হয়েছে তা বিশ্বের জনসংখ্যার সংখ্যার চেয়েও বেশি।
বুইউ