ঢাকাঃ স্কুল ইউনিফর্মের জন্য সরকার অনুদান দেয়। সেই টাকা এসেছে কি না জানতে ভারতের বিহারের কাটিহার জেলায় স্টেট ব্যাঙ্কের সেন্ট্রালাইজড প্রসেসিং সেন্টার (সিপিসি) এ জানতে গিয়েছিল দুই ছাত্র। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।
এদিকে পাসবই আপডেট করতেই কার্যত ভিরমি খাওয়ার জোগাড় ছাত্রদের। তাদের উত্তর বিহার গ্রামীণ ব্যাঙ্কের পাসবই রয়েছে।
দেখা যায়, একজন ছাত্রের অ্যাকাউন্টে ৬০ কোটি টাকা এসেছে। অপর ছাত্রের অ্যাকাউন্টে ৯০০ কোটি টাকা। আর এই বিপুল টাকা অ্যাকাউন্টে দেখে চক্ষু চড়কগাছ ছাত্রদের। এদিকে ছাত্রদের অ্যাকাউন্টে এই বিপুল অঙ্কের টাকার কথা জানতে পেরে ব্যাঙ্কেও হইচই পড়ে যায়। ব্রাঞ্চ ম্যানেজার মনোজ গুপ্তা দ্রুত টাকা তোলার ব্য়বস্থাটি বন্ধ করে দেন।
পাশাপাশি ছাত্রদের অ্যাকাউন্টে কীভাবে এত টাকা এল তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। ব্য়াঙ্কের পদস্থ কর্তাদেরও এব্য়াপারে জানানো হয়েছে।
তবে শুধু ছাত্রদের নয়, খাগারিয়া জেলায় এক গৃহ শিক্ষক রঞ্জিত দাসের অ্য়াকাউন্টেও সাড়ে ৫ লক্ষ টাকা হঠাৎই এসে যায়। ব্যাঙ্কের ভুলেই তার অ্যাকাউন্টে এভাবে এত টাকা এসে যায় বলে অনুমান করা হচ্ছে।
তবে ওই টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন ওই শিক্ষক। তার একটাই কথা সরকার টাকা দিয়েছে। সেই টাকা ব্যাঙ্ক অবৈধভাবে তুলে নিতে চাইছে।