দেশ স্বাধীনের পর বিদেশী মদতপুষ্ট এনজিও সংস্থাগুলো ত্রান তৎপরতা দিয়ে যুদ্ধ পীড়িত মানুষের সেবা আর কল্যাণের কথা বলে শুরু করে তাদের কার্যক্রম। এক সময় তাদের কল্যানের মন্ত্রপাঠ শেষ হয়ে শুরু হয় দরিদ্র মানুষের উন্নয়নের মন্ত্র।উন্নয়নের মন্ত্র শেষ করে তারা শুরু করে সুদ ব্যবসার মন্ত্র। তাদের ক্ষুদ্র ঋণ নামক দরিদ্র মানুষের শ্রম শোষনের ব্যবসার জালে আটকা পড়েছে দেশের হতদরিদ্র মানুষ। এনজিও’র ছদ্ম আবরণে অনেক খ্রিষ্টান মিশনারী ধর্মান্তরিত করেছে অনেক নৃ-তান্ত্রিক গোষ্ঠীকে ।
এসব এনজিও’র এখন টার্গেট রোহিঙ্গা। রোহিঙ্গারা যত দিন থাকবে বিদেশ থেকে দান-অনুদান আনা যাবে এবং তাদের বিনা পুঁজির ব্যবসাও রমরমা চলবে। কিন্তু রোহিঙ্গারা দেশে নানান অপরাধের সাথে যে জড়িয়ে পড়ছে তা সবার চোখেই পড়ছে। এই রোহিঙ্গারা আসার কারনে দেশে ঢুকে পড়েছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর মদদ পুষ্ট সন্ত্রাসী বাহিনী “ আরসা” তারা ইতো মধ্যেই শুরু করেছে খুন-খারাবি ।
এক তথ্যে জানা গেছে ৫০ হাজার বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে রোহিঙ্গারা বিদেশে গিয়ে ও জড়িয়ে পড়ছে নানা অপরাধে এতে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এনজিওরা চায় না রোহিঙ্গারা এ দেশ থেকে যাক। এই রোহিঙ্গারা ছড়িয়ে পড়ছে সারা দেশে বিশেষ করে পার্বত্য জেলাগুলোতে। সব কিছু মিলিয়ে মনে হচ্ছে দেশে ভয়াবহ রূপ নিতে পারে রোহিঙ্গা সমস্যা।