পাশাপাশি সর্বাত্মক কঠোর লকডাউন মেনে চলতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি মাঠে রয়েছে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মোবাইল টিমও।
তৃতীয় দিনে জরুরী প্রয়োজন ছাড়া মানুষকে ঘর থেকে বের হতে খুব একটা দেখা যায়নি। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় জেলা শহর ও উপজেলা শহরে সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের অফিসে যেতে আসতে দূর্ভোগে পড়তে দেখা গেছে। যানবাহন চলাচল না করায় অনেককেই পায়ে হেটে বিভিন্ন গন্তব্যেও যেতে দেখা গেছে।
জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজ জানান, দ্বিতীয় দিন যারা বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেনি তাদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্টে ১৭৩টি মামলা ও ১ লাখ ১৮ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।
এদিকে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইকবাল হোছাইন জানিয়েছেন, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমানো লক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পুলিশ সর্বাত্মক লকডাউন বাস্তবায়ন করে আসছে। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া এবং সুনির্দিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ছাড়া বা গাড়ি ছাড়া কাউকে জেলার বাইরে বা ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। গতকাল থেকে এই জেলায় কঠোর ভাবে লকডাউন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। আর আগামী যেদিন লকডাউন চলবে কঠোর ভাবে লকডাউন বাস্তবায়ন করা হবে।