নিহতের চাচি তাসলিমা খাতুন আগামী নিউজকে জানান, রামনগর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বর রাশেদ হোসেনের মাধ্যমে জানতে পারি বাচ্চুকে দুর্বৃত্তরা খুন করেছে। তারপর যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে বাচ্চুর লাশ দেখতে পাই।
নিহতের চাচা রফিকুল ইসলাম গাজী আগামী নিউজকে জানান, কারা কি কারণে বাচ্চুকে খুন করেছে তা এই মুহুর্তে জানা নেই। নিহতের স্ত্রী সালমা খাতুন জানান, মঙ্গলবার রাত থেকে বাচ্চু নিখোঁজ ছিলেন। অনেক খোঁজ করেও তার সন্ধান পাওনা যায়নি। তার মুঠোফোনও বন্ধ ছিলো। বুধবার সকালে পুলিশের কাছ থেকে জানতে পারি তিনি খুন হয়েছেন।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই মনির হাসান আগামী নিউজকে জানান, মঙ্গলবার রাতে দুর্বৃত্তরা বাচ্চুকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে খুন করে মৃতদেহ ধান খেতে ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারা খুনের সাথে তা নিশ্চিত হতে পুলিশ তদন্ত করছে।
তিনি আরো জানান, ময়নাতদন্তের পর মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ইনচার্জ ডা. আব্দুর রশিদ আগামী নিউজকে বলেন, নিহত বাচ্চুর বুকসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আঘাতের ধরণ দেখে মনে হচ্ছে পেশাদার খুনিরা ঘটনার সাথে জড়িত।
আগামীনিউজ/এএস