নোবিপ্রবিতে সিওয়াইবি‍‍`র নতুন কমিটির নেতৃত্বে আরিফ-ফাহিম

নোবিপ্রবি প্রতিনিধি জুন ২৪, ২০২৩, ০৭:০৮ পিএম
ফাইল ছবি

নোয়াখালীঃ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) ভোক্তা অধিকার সংগঠন ‘কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি’ (সিসিএস) এর যুব শাখা ‘কনজ্যুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ’ (সিওয়াইবি) এর নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

 

শনিবার (২৪ জুন) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মাহমুদুল হাসান আরিফকে সভাপতি এবং মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের  এস আহমেদ ফাহিমকে সাধারণ সম্পাদক করে আগামী এক বছরের জন্য ৩৯ সদস্যের কমিটির অনুমোদন দেন সিসিএস এর নির্বাহী পরিচালক ও সিওয়াইবি’এর সভাপতি পলাশ মাহমুদ এবং সাধারণ সম্পাদক ইমরান শুভ্র। 

 

নতুন কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি দিগন্ত ইসলাম, আবুল বাশার, ইমরান হোসাইন, আবু জুবাইর নাইম। যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাজবীর হাসান, গোলাম কিবরিয়া, আল মামুনুর রশিদ, এমরান হোসেন। সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম, উপ-সাংগঠনিক সম্পাদক সুব্রত কুমার বনিক। দপ্তর সম্পাদক আহমদ আরাফাত রিজভী, উপ-দপ্তর সম্পাদক রাইসা মালিহা। অর্থ সম্পাদক খালেদ মামুন, উপ-অর্থ সম্পাদক খাদিজাতুল কুবরা। পরিকল্পনা ও গবেষণা সম্পাদক আহাদ হোসেন অনি। ভোক্তা অধিকার বিষয়ক সম্পাদক সিরাজোম মুনিরা, সায়মা আহমেদ ইরা। তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মাইদুল ইসলাম অমি, উপ-তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক পিংকি দাশ। প্রচার সম্পাদক রাকিবুল হাসান, উপ-প্রচার সম্পাদক তুষার ধর। মিডিয়া সম্পাদক ফারহানা মনসুর প্রিয়া, উপ-মিডিয়া সম্পাদক রাজিব মিয়া। প্রকাশনা সম্পাদক আনিকা বুশরা, উপ- প্রকাশনা সম্পাদক জান্নাতুল ফেরদৌসী। সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক সাজেদা আক্তার, উপ-সমাজকল্যান বিষয়ক সম্পাদক মেহরাজ হোসেন। ক্রিয়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক ফুয়াদ আল রাফি। প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক সাজিদ খান। কার্যকরী সদস্য মোতাহার হোসেন, মিথিলা নেওয়াজ, মেহেরিমা মিতু, মেহেরুন ভূঁইয়া, তাহমীম শাদমান খান, অনন্যা দাস, ফাইরুজ নাওয়ার, মোহাম্মদ রেদওয়ান। 

 

কনজ্যুমার ইয়ুথ বাংলাদেশ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপদেষ্টামন্ডলীতে ফিশারিজ এন্ড মেরিন সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আব্দুল্লাহ আল মামুন রয়েছেন। 

 

উল্লেখ্য, বেসরকারী ভোক্তা অধিকার সংস্থা কনশাস কনজ্যুমার্স সোসাইটি (সিসিএস) ২০১৩ সাল থেকে দেশে খাদ্যে ভেজাল প্রতিরোধ ও ভোক্তা অধিকার রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে। সংগঠনটি বাংলাদেশের ৩৩৫টি থানা, ৬১টি জেলা ও ৪৫টি বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ১২ হাজার স্বেচ্ছাসেবী নিয়ে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে।

 

এমআইসি